বিদেশি ফল হলেও ড্রাগন আজকাল প্রায় সব জায়গাতেই পাওয়া যায়। সুস্বাদু ও লোভনীয় এই ফলটি স্বাদ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। ড্রাগন ফলের অনেক ভেজষ ও ঔষধি গুণ রয়েছে। চলুন ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন- ১. ড্রাগন ফলে ক্যালোরি খুব কম থাকার কারনে এই ফল ডায়াবেটিস ও হৃদরোগীরা অনায়াসেই খেতে পারেন। ২. ড্রাগনRead more
বিদেশি ফল হলেও ড্রাগন আজকাল প্রায় সব জায়গাতেই পাওয়া যায়। সুস্বাদু ও লোভনীয় এই ফলটি স্বাদ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। ড্রাগন ফলের অনেক ভেজষ ও ঔষধি গুণ রয়েছে। চলুন ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন-
১. ড্রাগন ফলে ক্যালোরি খুব কম থাকার কারনে এই ফল ডায়াবেটিস ও হৃদরোগীরা অনায়াসেই খেতে পারেন।
২. ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি বেশি থাকার ফলে এই ফল খেলে আমাদের শরীরের ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণ হয়। লাল শাঁসের ড্রাগন ফল থেকে বেশি পরিমানে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
৩. আয়রন থাকার কারনে এই ফল খেলে রক্ত শূন্যতা দূর হয়।
৪. নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই এই ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উত্তম।
৫. ড্রাগন ফলের শাঁস পিচ্ছিল হওয়ায় এই ফল খেলে কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর হয়।
৬. ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে পানি থাকার কারনে এই ফল খেলে শরীরের পানি শূন্যতা সহজেই দূর হয় ।
৭. ড্রাগন ফলে প্রচুর ফাইবার থাকে সরবারহ করে যা পেটের পীড়া এবং লিভার এর জন্য উত্তম।
দেখতে তেমন সুন্দর না হলেও এটি একটি পুষ্টি মান সমৃদ্ধ অত্যান্ত মিষ্টি, সুস্বাদু ও সুন্দর গন্ধযুক্ত একটি ফল। এটিকে প্রাকৃতিক পুষ্টির দোকান ঘর বলা হয়। ১. সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফসফরাস যা হাড়ের গঠন মজবুত করে। ২. সফেদা কনজেশন এবং কাশি থেকে উপশম করতে সাহায্য করে। ৩. সফেদা ফলের স্নাRead more
দেখতে তেমন সুন্দর না হলেও এটি একটি পুষ্টি মান সমৃদ্ধ অত্যান্ত মিষ্টি, সুস্বাদু ও সুন্দর গন্ধযুক্ত একটি ফল। এটিকে প্রাকৃতিক পুষ্টির দোকান ঘর বলা হয়।
১. সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফসফরাস যা হাড়ের গঠন মজবুত করে।
২. সফেদা কনজেশন এবং কাশি থেকে উপশম করতে সাহায্য করে।
৩. সফেদা ফলের স্নায়ু শান্ত এবং মানসিক চাপ উপশম করার ক্ষমতা রয়েছে। ডাক্তাররা অনেকেই অনিদ্রা , উদ্বেগ এবং বিষণ্নতা রোগে ভুগছেন এমন ব্যক্তিকে সফেদা ফল খেতে বলেন।
৪. সফেদা একদিকে ত্বকের আর্দ্রতা রক্ষা করে কোষের ক্ষয় পূরণ করে, অন্যদিকে নতুন কোষ তৈরিতে অংশ নেয়।
৫. সফেদায় বিদ্যমান ভিটামিন এ চোখের সুরক্ষায় কাজ করে। রাতকানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
৬. সফেদা ওজন কমাতে সাহায্য করে। সফেদা নিয়মিত খেলে স্থুলতা জনিত সমস্যার সমাধান হয়।
৭. সফেদা বীজের চুর্ণ খেলে কিডনির রোগ ভালো হয়
৮. শুধুমাত্র সফেদা ফল নয়। সফেদা গাছের পাতারও ঔষধি গুণ রয়েছে। সফেদা গাছের পাতা ছেঁচে সদ্য ক্ষত হওয়া স্থানে দিলে দ্রুত রক্তপাত বন্ধ হয়।
৯. সফেদা ডায়রিয়া বিরোধী উপাদান হিসেবে কাজ করে ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে দেহকে রক্ষা করে।
বর্তমান জীবনযাত্রায় অন্যতম আতঙ্ক হৃদরোগ। শরীর সুস্থ রাখতে হলে নিজেকে সচল রাখতে হবে। খাওয়া-দাওয়ায় সচেতন থাকতে হবে। আমাদের প্রতিনিয়ত ব্যস্ততার জন্য আমরা খুব বেশি জাঙ্ক ফুড কে খাবার হিসাবে বেছে নিয়েছি এর ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমাদের হৃদপিন্ড। তাই হৃদরোগ আমাদের জীবনযাত্রার সাথে আস্টেপৃষ্টে জড়িয়Read more
বর্তমান জীবনযাত্রায় অন্যতম আতঙ্ক হৃদরোগ। শরীর সুস্থ রাখতে হলে নিজেকে সচল রাখতে হবে। খাওয়া-দাওয়ায় সচেতন থাকতে হবে। আমাদের প্রতিনিয়ত ব্যস্ততার জন্য আমরা খুব বেশি জাঙ্ক ফুড কে খাবার হিসাবে বেছে নিয়েছি এর ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমাদের হৃদপিন্ড। তাই হৃদরোগ আমাদের জীবনযাত্রার সাথে আস্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গিয়েছে। বেদানার রয়েছে হৃদরোগ প্রতিরোধে অসাধারণ ক্ষমতা।
আসুন জেনে নেই বেদানার ১০ টি অজানা উপকারিতা –
১. হৃৎপিণ্ড ভালো রাখতে কাজ করে ।
২. ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে।
৩. স্কিন ক্যানসার প্রতিরোধে।
৪. ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে।
৫. রক্তস্বল্পতা দূর করতে।
৬. হাড় ভালো রাখতে সাহায্য করে।
৭. দাঁতের যত্নে কাজ করে ।
৮. ডায়রিয়া প্রতিরোধে।
৯. সর্দি-কাশি থেকে বাঁচতে।
১০.কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ।
রান্নার স্বাদ বাড়াতে ধনেপাতা ব্যবহার করা হয়। তবে আমরা অনেকেই জানি না যে, এই পাতার রয়েছে অনেক ওষুধিগুণ। শরীরের বিভিন্ন অসুখ দূর করতেও এর জুড়ি মেলা ভার! আসুন জেনে নিই ধনেপাতার স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে- ১. লিভার বা যকৃতকে সুস্থ রাখতে ধনেপাতা অত্যন্ত উপকারী একটি ভেষজ উপাদান। ২. ধনেপাতা শরীরের ক্ষতিকারক কRead more
রান্নার স্বাদ বাড়াতে ধনেপাতা ব্যবহার করা হয়। তবে আমরা অনেকেই জানি না যে, এই পাতার রয়েছে অনেক ওষুধিগুণ। শরীরের বিভিন্ন অসুখ দূর করতেও এর জুড়ি মেলা ভার! আসুন জেনে নিই ধনেপাতার স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে-
১. লিভার বা যকৃতকে সুস্থ রাখতে ধনেপাতা অত্যন্ত উপকারী একটি ভেষজ উপাদান।
২. ধনেপাতা শরীরের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমিয়ে উপকারী কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে।
৩. ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য ধনেপাতা খুবই উপকারী। ধনেপাতা রক্তে ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় রাখে আর রক্তের শর্করাও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৪. ধনেপাতার মধ্যে আয়রন থাকে। তাই রক্তস্বল্পতা রোধে সাহায্য করে এই খাবার।
৫. ধনেপাতার মধ্যে অ্যান্টিসেপটিক উপাদান থাকায় তা শরীরের টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এর অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান বিভিন্ন চর্মরোগ কমায়।
৬. দাঁত মজবুত করতে ও মাড়ির সুস্থতায় ধনেপাতা অত্যন্ত কার্যকর একটি ভেষজ।
৭. ধনেপাতার মধ্যে সিনিওল এসেনসিয়াল অয়েল এবং লিনোলিক অ্যাসিড থাকে, যা শরীরের পুরনো ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
রান্নার স্বাদ ও ঘ্রাণ বাড়ানোর উপকরণ হিসেবে আদার জুড়ি নেই। তবে আদার ঔষধি গুণাগুণ সম্পর্কে প্রায় সকলেই বেশ ভালোভাবেই অবগত আছেন। শারীরিক নানা সমস্যায় আদা খাওয়ার বিষয়টি সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে বেশ দ্রুত। আসুন তাহলে আদার কিছু উপকারীতা জেনে নিই – ১. খেতে একেবারেই ইচ্ছে হচ্ছে না? অসুস্থ বোধ করছেন খাবাRead more
রান্নার স্বাদ ও ঘ্রাণ বাড়ানোর উপকরণ হিসেবে আদার জুড়ি নেই। তবে আদার ঔষধি গুণাগুণ সম্পর্কে প্রায় সকলেই বেশ ভালোভাবেই অবগত আছেন। শারীরিক নানা সমস্যায় আদা খাওয়ার বিষয়টি সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে বেশ দ্রুত। আসুন তাহলে আদার কিছু উপকারীতা জেনে নিই –
১. খেতে একেবারেই ইচ্ছে হচ্ছে না? অসুস্থ বোধ করছেন খাবার দেখলেই? কোনো সমস্যাই নয়। খাওয়ার আগে ১ চা চামচ তাজা আদা কুচি খেয়ে নিন। মুখের রুচি ফিরে আসবে।
২. হাতে পায়ের জয়েন্টে ব্যথা হলে সাহায্য নিতে পারেন আদার তেলের। খানিকটা অলিভ অয়েলে আদা ছেঁচে নিয়ে ফুটিয়ে নিন ৫ মিনিট। ঠাণ্ডা হলে ছেঁকে এই তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন হাতে পায়ের জয়েন্টে।
৩. বুকে সর্দি কফ জমে গিয়েছে? ২ কাপ পানিতে আদা কুচি দিয়ে ফুটিয়ে নিন। পানি যখন অর্ধেক হয়ে আসবে জ্বাল হয়ে তখন ছেঁকে নামিয়ে ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করে ফেলুন।
৪. প্রতিদিন মাত্র ১ ইঞ্চি পরিমানের আদা কুচি খাওয়া অভ্যাস সাইনাসের সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে।
ট্রলি ব্যাগের হাতল দ্বারা ট্রলি ব্যাগকে সামনের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার সময় হাতলে প্রযুক্ত বল দুইটি উপাংশে বিভক্ত হয়। একটি Fsinθ এবং অপরটি Fcosθ৷ Fsinθ উপাংশটি উপরের দিকে কার্যরত হয়, এবং Fcosθ উপাংশটি ব্যাগকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। হাতল লম্বা হলে θ এর মান কম হয়। এ অবস্থায় cosθ এর মান বেশি হয় এবং টRead more
ট্রলি ব্যাগের হাতল দ্বারা ট্রলি ব্যাগকে সামনের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার সময় হাতলে প্রযুক্ত বল দুইটি উপাংশে বিভক্ত হয়। একটি Fsinθ এবং অপরটি Fcosθ৷ Fsinθ উপাংশটি উপরের দিকে কার্যরত হয়, এবং Fcosθ উপাংশটি ব্যাগকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। হাতল লম্বা হলে θ এর মান কম হয়। এ অবস্থায় cosθ এর মান বেশি হয় এবং ট্রলির বেগ ধ্রুব রেখে টানতে কম বল লাগে। এ কারণে ট্রলি ব্যাগের হাতল লম্বা রাখা হয়।
যে সকল পদার্থের আকার (1-100nm) এর মধ্যে তাদেরকে ন্যানো কণা বলে। ফুলারিনের আকার 1nm। যেহেতু ফুলারিনের আকার ন্যানো কণার আকারের সীমার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত সেহেতু ফুলারিন একটি ন্যানো কণা। তাই ফুলারিনকে ন্যানো কণা বলা হয়।
যে সকল পদার্থের আকার (1-100nm) এর মধ্যে তাদেরকে ন্যানো কণা বলে। ফুলারিনের আকার 1nm। যেহেতু ফুলারিনের আকার ন্যানো কণার আকারের সীমার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত সেহেতু ফুলারিন একটি ন্যানো কণা। তাই ফুলারিনকে ন্যানো কণা বলা হয়।
ENP এর পূর্ণরূপ হলো Engineered Nano Particle বা বিশেষভাবে তৈরি ন্যানো পার্টিক্যাল। খাদ্য শিল্পে প্রিজারভেটিভস প্রস্তুতিতে ENP ব্যবহৃত হয়। পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি এবং খাদ্যের এন্টিমাইক্রোবিয়াল গুণাগুণ বাড়াতে ENP ন্যানো পার্টিক্যাল ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়াও চা, চকলেট ইত্যাদির স্বাদ, গন্ধ পরিবর্তনে ENP এর গবেষণাRead more
ENP এর পূর্ণরূপ হলো Engineered Nano Particle বা বিশেষভাবে তৈরি ন্যানো পার্টিক্যাল। খাদ্য শিল্পে প্রিজারভেটিভস প্রস্তুতিতে ENP ব্যবহৃত হয়। পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি এবং খাদ্যের এন্টিমাইক্রোবিয়াল গুণাগুণ বাড়াতে ENP ন্যানো পার্টিক্যাল ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়াও চা, চকলেট ইত্যাদির স্বাদ, গন্ধ পরিবর্তনে ENP এর গবেষণা অব্যাহত আছে।
কাঁচা চামড়াকে ট্যানিং এর জন্য প্রস্তুত করার পূর্বে কতিপয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। কিউরিং হলো চামড়াকে ট্যানিং এর জন্য প্রস্তুত করার পূর্ববর্তী একটি প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ায় লবণ ব্যবহার করে প্রোটিন জাতীয় পদার্থকে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে রক্ষা করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় চামড়া থেকে অতিরিক্ত পানি অপসারণ করা হRead more
কাঁচা চামড়াকে ট্যানিং এর জন্য প্রস্তুত করার পূর্বে কতিপয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। কিউরিং হলো চামড়াকে ট্যানিং এর জন্য প্রস্তুত করার পূর্ববর্তী একটি প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ায় লবণ ব্যবহার করে প্রোটিন জাতীয় পদার্থকে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে রক্ষা করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় চামড়া থেকে অতিরিক্ত পানি অপসারণ করা হয়।
যে সব যৌগ বিগলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় তাদের ধণাত্মক ও ঋণাত্মক আয়ন দ্বারা তড়িৎ পরিবহন করে এবং সে সাথে রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে তাদেরকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী পদার্থ বলে। NaCl একটি তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী কারণ গলিত NaCl বা জলীয় NaCl এর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করলে ক্যাথোডে Na ধাতু ও অ্যানোডে ক্লোরাইড গ্Read more
যে সব যৌগ বিগলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় তাদের ধণাত্মক ও ঋণাত্মক আয়ন দ্বারা তড়িৎ পরিবহন করে এবং সে সাথে রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে তাদেরকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী পদার্থ বলে।
NaCl একটি তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী কারণ গলিত NaCl বা জলীয় NaCl এর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করলে ক্যাথোডে Na ধাতু ও অ্যানোডে ক্লোরাইড গ্যাস উৎপন্ন হয় অর্থাৎ তড়িৎ পরিবহনে রাসায়নিক পরিবর্তন সংঘটিত হয়।
যে সারণিতে বিভিন্ন তড়িৎদ্বার এবং তড়িৎদ্বারে সংঘটিত বিক্রিয়াসহ তড়িৎদ্বারের বিভবসমূহকে প্রমাণ জারণ বা বিজারণ বিভবের ক্রমবৃদ্ধি অনুসারে লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে তড়িৎ রাসায়নিক সারি বলে। সাধারণত তড়িৎ রাসায়নিক সারির বিভিন্ন তড়িৎদ্বারের প্রমাণ বিভবের মান প্রমাণ হাইড্রোজেন তড়িৎদ্বারের বিভবের মান শূন্য (0) ধরে তRead more
যে সারণিতে বিভিন্ন তড়িৎদ্বার এবং তড়িৎদ্বারে সংঘটিত বিক্রিয়াসহ তড়িৎদ্বারের বিভবসমূহকে প্রমাণ জারণ বা বিজারণ বিভবের ক্রমবৃদ্ধি অনুসারে লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে তড়িৎ রাসায়নিক সারি বলে। সাধারণত তড়িৎ রাসায়নিক সারির বিভিন্ন তড়িৎদ্বারের প্রমাণ বিভবের মান প্রমাণ হাইড্রোজেন তড়িৎদ্বারের বিভবের মান শূন্য (0) ধরে তার সাথে তুলনা করে নির্ণয় করা হয়।
ড্রাগন ফল কী এবং এর উপকারিতা গুলো কী কী?
Hasbi Shaily
বিদেশি ফল হলেও ড্রাগন আজকাল প্রায় সব জায়গাতেই পাওয়া যায়। সুস্বাদু ও লোভনীয় এই ফলটি স্বাদ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। ড্রাগন ফলের অনেক ভেজষ ও ঔষধি গুণ রয়েছে। চলুন ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন- ১. ড্রাগন ফলে ক্যালোরি খুব কম থাকার কারনে এই ফল ডায়াবেটিস ও হৃদরোগীরা অনায়াসেই খেতে পারেন। ২. ড্রাগনRead more
বিদেশি ফল হলেও ড্রাগন আজকাল প্রায় সব জায়গাতেই পাওয়া যায়। সুস্বাদু ও লোভনীয় এই ফলটি স্বাদ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। ড্রাগন ফলের অনেক ভেজষ ও ঔষধি গুণ রয়েছে। চলুন ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন-
১. ড্রাগন ফলে ক্যালোরি খুব কম থাকার কারনে এই ফল ডায়াবেটিস ও হৃদরোগীরা অনায়াসেই খেতে পারেন।
২. ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি বেশি থাকার ফলে এই ফল খেলে আমাদের শরীরের ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণ হয়। লাল শাঁসের ড্রাগন ফল থেকে বেশি পরিমানে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
৩. আয়রন থাকার কারনে এই ফল খেলে রক্ত শূন্যতা দূর হয়।
৪. নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই এই ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উত্তম।
৫. ড্রাগন ফলের শাঁস পিচ্ছিল হওয়ায় এই ফল খেলে কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর হয়।
৬. ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে পানি থাকার কারনে এই ফল খেলে শরীরের পানি শূন্যতা সহজেই দূর হয় ।
৭. ড্রাগন ফলে প্রচুর ফাইবার থাকে সরবারহ করে যা পেটের পীড়া এবং লিভার এর জন্য উত্তম।
See lessসফেদা ফল মানব দেহের কী উপকারে আসে?
Hasbi Shaily
দেখতে তেমন সুন্দর না হলেও এটি একটি পুষ্টি মান সমৃদ্ধ অত্যান্ত মিষ্টি, সুস্বাদু ও সুন্দর গন্ধযুক্ত একটি ফল। এটিকে প্রাকৃতিক পুষ্টির দোকান ঘর বলা হয়। ১. সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফসফরাস যা হাড়ের গঠন মজবুত করে। ২. সফেদা কনজেশন এবং কাশি থেকে উপশম করতে সাহায্য করে। ৩. সফেদা ফলের স্নাRead more
দেখতে তেমন সুন্দর না হলেও এটি একটি পুষ্টি মান সমৃদ্ধ অত্যান্ত মিষ্টি, সুস্বাদু ও সুন্দর গন্ধযুক্ত একটি ফল। এটিকে প্রাকৃতিক পুষ্টির দোকান ঘর বলা হয়।
১. সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফসফরাস যা হাড়ের গঠন মজবুত করে।
২. সফেদা কনজেশন এবং কাশি থেকে উপশম করতে সাহায্য করে।
৩. সফেদা ফলের স্নায়ু শান্ত এবং মানসিক চাপ উপশম করার ক্ষমতা রয়েছে। ডাক্তাররা অনেকেই অনিদ্রা , উদ্বেগ এবং বিষণ্নতা রোগে ভুগছেন এমন ব্যক্তিকে সফেদা ফল খেতে বলেন।
৪. সফেদা একদিকে ত্বকের আর্দ্রতা রক্ষা করে কোষের ক্ষয় পূরণ করে, অন্যদিকে নতুন কোষ তৈরিতে অংশ নেয়।
৫. সফেদায় বিদ্যমান ভিটামিন এ চোখের সুরক্ষায় কাজ করে। রাতকানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
৬. সফেদা ওজন কমাতে সাহায্য করে। সফেদা নিয়মিত খেলে স্থুলতা জনিত সমস্যার সমাধান হয়।
৭. সফেদা বীজের চুর্ণ খেলে কিডনির রোগ ভালো হয়
৮. শুধুমাত্র সফেদা ফল নয়। সফেদা গাছের পাতারও ঔষধি গুণ রয়েছে। সফেদা গাছের পাতা ছেঁচে সদ্য ক্ষত হওয়া স্থানে দিলে দ্রুত রক্তপাত বন্ধ হয়।
৯. সফেদা ডায়রিয়া বিরোধী উপাদান হিসেবে কাজ করে ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে দেহকে রক্ষা করে।
সূত্র : বিডি২৪লাইভ
See lessবেদানা এর কয়েকটি স্বাস্থ্য উপকারিতা বলেন।
Hasbi Shaily
বর্তমান জীবনযাত্রায় অন্যতম আতঙ্ক হৃদরোগ। শরীর সুস্থ রাখতে হলে নিজেকে সচল রাখতে হবে। খাওয়া-দাওয়ায় সচেতন থাকতে হবে। আমাদের প্রতিনিয়ত ব্যস্ততার জন্য আমরা খুব বেশি জাঙ্ক ফুড কে খাবার হিসাবে বেছে নিয়েছি এর ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমাদের হৃদপিন্ড। তাই হৃদরোগ আমাদের জীবনযাত্রার সাথে আস্টেপৃষ্টে জড়িয়Read more
বর্তমান জীবনযাত্রায় অন্যতম আতঙ্ক হৃদরোগ। শরীর সুস্থ রাখতে হলে নিজেকে সচল রাখতে হবে। খাওয়া-দাওয়ায় সচেতন থাকতে হবে। আমাদের প্রতিনিয়ত ব্যস্ততার জন্য আমরা খুব বেশি জাঙ্ক ফুড কে খাবার হিসাবে বেছে নিয়েছি এর ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমাদের হৃদপিন্ড। তাই হৃদরোগ আমাদের জীবনযাত্রার সাথে আস্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গিয়েছে। বেদানার রয়েছে হৃদরোগ প্রতিরোধে অসাধারণ ক্ষমতা।
আসুন জেনে নেই বেদানার ১০ টি অজানা উপকারিতা –
১. হৃৎপিণ্ড ভালো রাখতে কাজ করে ।
See less২. ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে।
৩. স্কিন ক্যানসার প্রতিরোধে।
৪. ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে।
৫. রক্তস্বল্পতা দূর করতে।
৬. হাড় ভালো রাখতে সাহায্য করে।
৭. দাঁতের যত্নে কাজ করে ।
৮. ডায়রিয়া প্রতিরোধে।
৯. সর্দি-কাশি থেকে বাঁচতে।
১০.কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ।
ধনে পাতার স্বাস্থ্য উপকারিতা কী?
Hasbi Shaily
রান্নার স্বাদ বাড়াতে ধনেপাতা ব্যবহার করা হয়। তবে আমরা অনেকেই জানি না যে, এই পাতার রয়েছে অনেক ওষুধিগুণ। শরীরের বিভিন্ন অসুখ দূর করতেও এর জুড়ি মেলা ভার! আসুন জেনে নিই ধনেপাতার স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে- ১. লিভার বা যকৃতকে সুস্থ রাখতে ধনেপাতা অত্যন্ত উপকারী একটি ভেষজ উপাদান। ২. ধনেপাতা শরীরের ক্ষতিকারক কRead more
রান্নার স্বাদ বাড়াতে ধনেপাতা ব্যবহার করা হয়। তবে আমরা অনেকেই জানি না যে, এই পাতার রয়েছে অনেক ওষুধিগুণ। শরীরের বিভিন্ন অসুখ দূর করতেও এর জুড়ি মেলা ভার! আসুন জেনে নিই ধনেপাতার স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে-
১. লিভার বা যকৃতকে সুস্থ রাখতে ধনেপাতা অত্যন্ত উপকারী একটি ভেষজ উপাদান।
২. ধনেপাতা শরীরের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমিয়ে উপকারী কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে।
৩. ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য ধনেপাতা খুবই উপকারী। ধনেপাতা রক্তে ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় রাখে আর রক্তের শর্করাও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৪. ধনেপাতার মধ্যে আয়রন থাকে। তাই রক্তস্বল্পতা রোধে সাহায্য করে এই খাবার।
৫. ধনেপাতার মধ্যে অ্যান্টিসেপটিক উপাদান থাকায় তা শরীরের টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এর অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান বিভিন্ন চর্মরোগ কমায়।
৬. দাঁত মজবুত করতে ও মাড়ির সুস্থতায় ধনেপাতা অত্যন্ত কার্যকর একটি ভেষজ।
৭. ধনেপাতার মধ্যে সিনিওল এসেনসিয়াল অয়েল এবং লিনোলিক অ্যাসিড থাকে, যা শরীরের পুরনো ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
See lessকাঁচা আদা অনেকেই খায়। এর স্বাস্থ্য গুণাগুন গুলো কী?
Hasbi Shaily
রান্নার স্বাদ ও ঘ্রাণ বাড়ানোর উপকরণ হিসেবে আদার জুড়ি নেই। তবে আদার ঔষধি গুণাগুণ সম্পর্কে প্রায় সকলেই বেশ ভালোভাবেই অবগত আছেন। শারীরিক নানা সমস্যায় আদা খাওয়ার বিষয়টি সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে বেশ দ্রুত। আসুন তাহলে আদার কিছু উপকারীতা জেনে নিই – ১. খেতে একেবারেই ইচ্ছে হচ্ছে না? অসুস্থ বোধ করছেন খাবাRead more
রান্নার স্বাদ ও ঘ্রাণ বাড়ানোর উপকরণ হিসেবে আদার জুড়ি নেই। তবে আদার ঔষধি গুণাগুণ সম্পর্কে প্রায় সকলেই বেশ ভালোভাবেই অবগত আছেন। শারীরিক নানা সমস্যায় আদা খাওয়ার বিষয়টি সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে বেশ দ্রুত। আসুন তাহলে আদার কিছু উপকারীতা জেনে নিই –
১. খেতে একেবারেই ইচ্ছে হচ্ছে না? অসুস্থ বোধ করছেন খাবার দেখলেই? কোনো সমস্যাই নয়। খাওয়ার আগে ১ চা চামচ তাজা আদা কুচি খেয়ে নিন। মুখের রুচি ফিরে আসবে।
২. হাতে পায়ের জয়েন্টে ব্যথা হলে সাহায্য নিতে পারেন আদার তেলের। খানিকটা অলিভ অয়েলে আদা ছেঁচে নিয়ে ফুটিয়ে নিন ৫ মিনিট। ঠাণ্ডা হলে ছেঁকে এই তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন হাতে পায়ের জয়েন্টে।
৩. বুকে সর্দি কফ জমে গিয়েছে? ২ কাপ পানিতে আদা কুচি দিয়ে ফুটিয়ে নিন। পানি যখন অর্ধেক হয়ে আসবে জ্বাল হয়ে তখন ছেঁকে নামিয়ে ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করে ফেলুন।
৪. প্রতিদিন মাত্র ১ ইঞ্চি পরিমানের আদা কুচি খাওয়া অভ্যাস সাইনাসের সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৫. বমি বমি ভাব হচ্ছে? কিংবা মাথা ঘুরানো? একটুখানি আদা স্লাইস করে লবণ দিয়ে চিবিয়ে খেয়ে নিন। দেখবেন বমি ভাব একেবারেই কেটে গিয়েছে।
সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন
See lessট্রলি ব্যাগের হাতল লম্বা রাখা হয় কেন?
Hasbi Shaily
ট্রলি ব্যাগের হাতল দ্বারা ট্রলি ব্যাগকে সামনের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার সময় হাতলে প্রযুক্ত বল দুইটি উপাংশে বিভক্ত হয়। একটি Fsinθ এবং অপরটি Fcosθ৷ Fsinθ উপাংশটি উপরের দিকে কার্যরত হয়, এবং Fcosθ উপাংশটি ব্যাগকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। হাতল লম্বা হলে θ এর মান কম হয়। এ অবস্থায় cosθ এর মান বেশি হয় এবং টRead more
ট্রলি ব্যাগের হাতল দ্বারা ট্রলি ব্যাগকে সামনের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার সময় হাতলে প্রযুক্ত বল দুইটি উপাংশে বিভক্ত হয়। একটি Fsinθ এবং অপরটি Fcosθ৷ Fsinθ উপাংশটি উপরের দিকে কার্যরত হয়, এবং Fcosθ উপাংশটি ব্যাগকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। হাতল লম্বা হলে θ এর মান কম হয়। এ অবস্থায় cosθ এর মান বেশি হয় এবং ট্রলির বেগ ধ্রুব রেখে টানতে কম বল লাগে। এ কারণে ট্রলি ব্যাগের হাতল লম্বা রাখা হয়।
See lessফুলারিনকে ন্যানো কণা বলা হয় কেন?
Hasbi Shaily
যে সকল পদার্থের আকার (1-100nm) এর মধ্যে তাদেরকে ন্যানো কণা বলে। ফুলারিনের আকার 1nm। যেহেতু ফুলারিনের আকার ন্যানো কণার আকারের সীমার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত সেহেতু ফুলারিন একটি ন্যানো কণা। তাই ফুলারিনকে ন্যানো কণা বলা হয়।
যে সকল পদার্থের আকার (1-100nm) এর মধ্যে তাদেরকে ন্যানো কণা বলে। ফুলারিনের আকার 1nm। যেহেতু ফুলারিনের আকার ন্যানো কণার আকারের সীমার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত সেহেতু ফুলারিন একটি ন্যানো কণা। তাই ফুলারিনকে ন্যানো কণা বলা হয়।
See lessENP কী?বা ENP বলতে কী বোঝায়?
Hasbi Shaily
ENP এর পূর্ণরূপ হলো Engineered Nano Particle বা বিশেষভাবে তৈরি ন্যানো পার্টিক্যাল। খাদ্য শিল্পে প্রিজারভেটিভস প্রস্তুতিতে ENP ব্যবহৃত হয়। পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি এবং খাদ্যের এন্টিমাইক্রোবিয়াল গুণাগুণ বাড়াতে ENP ন্যানো পার্টিক্যাল ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়াও চা, চকলেট ইত্যাদির স্বাদ, গন্ধ পরিবর্তনে ENP এর গবেষণাRead more
ENP এর পূর্ণরূপ হলো Engineered Nano Particle বা বিশেষভাবে তৈরি ন্যানো পার্টিক্যাল। খাদ্য শিল্পে প্রিজারভেটিভস প্রস্তুতিতে ENP ব্যবহৃত হয়। পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি এবং খাদ্যের এন্টিমাইক্রোবিয়াল গুণাগুণ বাড়াতে ENP ন্যানো পার্টিক্যাল ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়াও চা, চকলেট ইত্যাদির স্বাদ, গন্ধ পরিবর্তনে ENP এর গবেষণা অব্যাহত আছে।
See lessকিউরিং কী? কিউরিং কেন করা হয়?
Hasbi Shaily
কাঁচা চামড়াকে ট্যানিং এর জন্য প্রস্তুত করার পূর্বে কতিপয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। কিউরিং হলো চামড়াকে ট্যানিং এর জন্য প্রস্তুত করার পূর্ববর্তী একটি প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ায় লবণ ব্যবহার করে প্রোটিন জাতীয় পদার্থকে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে রক্ষা করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় চামড়া থেকে অতিরিক্ত পানি অপসারণ করা হRead more
কাঁচা চামড়াকে ট্যানিং এর জন্য প্রস্তুত করার পূর্বে কতিপয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। কিউরিং হলো চামড়াকে ট্যানিং এর জন্য প্রস্তুত করার পূর্ববর্তী একটি প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ায় লবণ ব্যবহার করে প্রোটিন জাতীয় পদার্থকে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে রক্ষা করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় চামড়া থেকে অতিরিক্ত পানি অপসারণ করা হয়।
See lessসোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCI) তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী কেন?
Hasbi Shaily
যে সব যৌগ বিগলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় তাদের ধণাত্মক ও ঋণাত্মক আয়ন দ্বারা তড়িৎ পরিবহন করে এবং সে সাথে রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে তাদেরকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী পদার্থ বলে। NaCl একটি তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী কারণ গলিত NaCl বা জলীয় NaCl এর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করলে ক্যাথোডে Na ধাতু ও অ্যানোডে ক্লোরাইড গ্Read more
যে সব যৌগ বিগলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় তাদের ধণাত্মক ও ঋণাত্মক আয়ন দ্বারা তড়িৎ পরিবহন করে এবং সে সাথে রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে তাদেরকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী পদার্থ বলে।
See lessNaCl একটি তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী কারণ গলিত NaCl বা জলীয় NaCl এর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করলে ক্যাথোডে Na ধাতু ও অ্যানোডে ক্লোরাইড গ্যাস উৎপন্ন হয় অর্থাৎ তড়িৎ পরিবহনে রাসায়নিক পরিবর্তন সংঘটিত হয়।
তড়িৎ রাসায়নিক সারি কী? এটা বলতে কী বোঝায়?
Hasbi Shaily
যে সারণিতে বিভিন্ন তড়িৎদ্বার এবং তড়িৎদ্বারে সংঘটিত বিক্রিয়াসহ তড়িৎদ্বারের বিভবসমূহকে প্রমাণ জারণ বা বিজারণ বিভবের ক্রমবৃদ্ধি অনুসারে লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে তড়িৎ রাসায়নিক সারি বলে। সাধারণত তড়িৎ রাসায়নিক সারির বিভিন্ন তড়িৎদ্বারের প্রমাণ বিভবের মান প্রমাণ হাইড্রোজেন তড়িৎদ্বারের বিভবের মান শূন্য (0) ধরে তRead more
যে সারণিতে বিভিন্ন তড়িৎদ্বার এবং তড়িৎদ্বারে সংঘটিত বিক্রিয়াসহ তড়িৎদ্বারের বিভবসমূহকে প্রমাণ জারণ বা বিজারণ বিভবের ক্রমবৃদ্ধি অনুসারে লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে তড়িৎ রাসায়নিক সারি বলে। সাধারণত তড়িৎ রাসায়নিক সারির বিভিন্ন তড়িৎদ্বারের প্রমাণ বিভবের মান প্রমাণ হাইড্রোজেন তড়িৎদ্বারের বিভবের মান শূন্য (0) ধরে তার সাথে তুলনা করে নির্ণয় করা হয়।
See less