মিনিয়েচার শব্দের আভিধানিক অর্থ হল ক্ষুদ্রাকার। যে সার্কিট ব্রেকার অল্প কারেন্টে কাজ করে এবং আকারের দিক দিয়েও ছোট এই ধরনের সার্কিট ব্রেকারগুলোকে মিনিয়েচার সার্কিট ব্রেকার কাকে বলে।
মিনিয়েচার শব্দের আভিধানিক অর্থ হল ক্ষুদ্রাকার। যে সার্কিট ব্রেকার অল্প কারেন্টে কাজ করে এবং আকারের দিক দিয়েও ছোট এই ধরনের সার্কিট ব্রেকারগুলোকে মিনিয়েচার সার্কিট ব্রেকার কাকে বলে।
কারেন্ট চলাচলের একটি সম্পুর্ন পথকে সার্কিট বলে। আদর্শ সার্কিট এ ৫ টি উপাদান বিদ্যমানঃ যথা- ১. উৎস : জেনারেটর,ব্যাটারি ২. রক্ষণযন্ত্র : ফিউজ,কাট আউট ৩. নিয়ন্ত্রন যন্ত্র : সুইচ ৪. লোড : বাতি,পাখা ৫. পরিবাহি : তার
কারেন্ট চলাচলের একটি সম্পুর্ন পথকে সার্কিট বলে।
আদর্শ সার্কিট এ ৫ টি উপাদান বিদ্যমানঃ যথা-
১. উৎস : জেনারেটর,ব্যাটারি
২. রক্ষণযন্ত্র : ফিউজ,কাট আউট
৩. নিয়ন্ত্রন যন্ত্র : সুইচ
৪. লোড : বাতি,পাখা
৫. পরিবাহি : তার
সাধারণত যেসকল পদার্থ অন্য পদার্থকে দ্রবীভূত করতে পারে তাদেরকে দ্রাবক বলে। পানি একটি পোলার অণু। অর্থাৎ পানির একপ্রান্তে থাকে পজিটিভ চার্জ এবং অন্যপ্রান্তে থাকে নেগেটিভ চার্জ। যেমনঃ পানির সংকেত H2O ; H+ হচ্ছে পজিটিভ প্রান্ত এবং OH– হচ্ছে নেগেটিভ প্রান্ত ফলে যেকোনো পদার্থের পজিটিভ প্রান্তের সাথে পানিরRead more
সাধারণত যেসকল পদার্থ অন্য পদার্থকে দ্রবীভূত করতে পারে তাদেরকে দ্রাবক বলে।
পানি একটি পোলার অণু। অর্থাৎ পানির একপ্রান্তে থাকে পজিটিভ চার্জ এবং অন্যপ্রান্তে থাকে নেগেটিভ চার্জ।
যেমনঃ পানির সংকেত H2O ; H+ হচ্ছে পজিটিভ প্রান্ত এবং OH– হচ্ছে নেগেটিভ প্রান্ত
ফলে যেকোনো পদার্থের পজিটিভ প্রান্তের সাথে পানির নেগেটিভ (OH–) এবং পদার্থের নেগেটিভ প্রান্তের সাথে পানির পজিটিভ প্রান্ত (H+) মিলে যৌগ গঠন করে। অর্থাৎ, তখন যৌগটি পানিতে দ্রবীভূত হয়।
পানির এই পোলারিটির কারণে অধিকাংশ অজৈব যৌগ-ই পানিতে দ্রবীভূত হয়। তাছাড়া, যেসকল জৈব যৌগে পোলারিটি রয়েছে তারাও পানিতে দ্রবীভূত হয়।
অর্থাৎ, পানি জৈব ও অজৈব অধিকাংশ যৌগকেই দ্রবীভূত করতে পারে।
এজন্যই পানিকে সার্বজনীন দ্রাবক বলা হয়।
আপনি দারুন প্রশ্ন করেছেন। আশা করি, আপনার প্রশ্নের জন্য আমার এই উত্তরটি যথাযথ। সাইটোজেনটিক্স হলো জেনেটিক্সের একটি শাখা, যেখানে কোনও কোষের ক্রোমোসোমে সংখ্যা, কাঠামো এবং কার্যকরী পরিবর্তনগুলোর বিশ্লেষণের সাথে কাজ করে। সাইটোজেনেটিক অধ্যয়নে ক্রোমোজোমাল সংখ্যা এবং ক্রোমোজোমের কাঠামোর পার্থক্য প্রকাশ করেRead more
আপনি দারুন প্রশ্ন করেছেন। আশা করি, আপনার প্রশ্নের জন্য আমার এই উত্তরটি যথাযথ।
সাইটোজেনটিক্স হলো জেনেটিক্সের একটি শাখা, যেখানে কোনও কোষের ক্রোমোসোমে সংখ্যা, কাঠামো এবং কার্যকরী পরিবর্তনগুলোর বিশ্লেষণের সাথে কাজ করে।
সাইটোজেনেটিক অধ্যয়নে ক্রোমোজোমাল সংখ্যা এবং ক্রোমোজোমের কাঠামোর পার্থক্য প্রকাশ করে। তাছাড়া, ক্রোমোসোমাল অসংগতিতে ভ্রূণ নিরাপদ কিনা তা নির্ধারণ করার জন্য সাধারণত গর্ভাবস্থায় সাইটোজেনেটিক বিশ্লেষণ করা হয়।
সাইটোজেনেটিক স্টাডিজ প্রজনন আলোচনা, রোগ নির্ণয় এবং কিছু রোগের চিকিৎসার জন্য (লিউকেমিয়া, লিম্ফোমা এবং টিউমার) ইত্যাদির জন্য মূল্যবান তথ্য সরবরাহ করে।
প্রধানত ক্যারিয়োটাইপিং, এফআইএসএইচ, এসিজিএইচ ইত্যাদি ক্ষেত্রে সাইটোজেনেটিক্স ব্যবহৃত হয়।
বিজ্ঞানের ভাষায়, পদার্থ মানেই যাহার অবস্থান, ভর ও ওজন আছে এবং যাহা কিছু না কিছু জায়গা দখল করে। পদার্থ দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান দুটোই হতে পারে। পদার্থের ক্ষুদ্রতম অংশ খালি চোখেতো দূরের কথা শক্তিশালী অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যেও ভালভাবে দৃশ্যমান নয়। এমন অনেক কিছুই পদার্থ হিসেবে প্রমাণিত সত্য। কিন্তু অপদRead more
বিজ্ঞানের ভাষায়, পদার্থ মানেই যাহার অবস্থান, ভর ও ওজন আছে এবং যাহা কিছু না কিছু জায়গা দখল করে। পদার্থ দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান দুটোই হতে পারে। পদার্থের ক্ষুদ্রতম অংশ খালি চোখেতো দূরের কথা শক্তিশালী অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যেও ভালভাবে দৃশ্যমান নয়। এমন অনেক কিছুই পদার্থ হিসেবে প্রমাণিত সত্য।
কিন্তু অপদার্থ মানে কি?
এর যদি কোন নির্দিষ্ট সঙ্গা খঁজতে যান, তাহলে কিন্তু আপনাকে কেউ তেমন সঠিক ভাবে বলতে পারবে না।
অথচ বাক্য বিন্যাসের মারপ্যাঁচে আমরা সহজেই অপদার্থের উদাহরণ টানতে পারি। অপদার্থ বানাতে পারি। আমার আয় কম। ঘুষ খেতে পারিনা তাই আমি অপদার্থ। আমার গাড়ী নেই বাড়ী নেই তাই প্রবাহমান সংসারের দৃষ্টিকোণ থেকে আমি অপদার্থ। ছেলেটা ভাল রেজাল্ট করতে পারলো না, বাবা মায়ের চোখে ছেলেটা অপদার্থ। মেয়ে বিয়ে দিল অথচ জামাই ঠিক মত শাড়ী গয়না দিতে পারে না, জামাইটা একটা অপদার্থ। কাজের ছেলেটা বা বুয়াটা ঠিক মত কাজ সামলাতে পারে না, তাই তারাও অপদার্থ। সরকার দেশ চালাতে পারেনা তাই সরকার একটা অপদার্থ। আরও অনেক অনেক অপদার্থকে আমরা অনায়াসে চিহ্নিত করতে পারি। উদাহরণ টানতে পারি। কিন্তু কথা হলো তারা অপদার্থ কেন? তাদের দোষটা কোথায়? কিসের ভিত্তিতে তারা অপদার্থ এর সঠিক ব্যাখা কে দেবে?
আসল কথা হলো, আমরা আমাদের পারিপার্শিক ও পারষ্পারিক অবস্থানের ভিত্তিতে সমাজের যে চেহারাটা দেখছি এবং আমাদের চোখের সামনে প্রতিনিয়ত যা ঘটছে এবং যে পরিবর্তনগুলো অহরহ ঘটে যাচ্ছে তাতে করে আমরা নিজেদের মনের মধ্যে একটা কাল্পনিক অবস্থান সূচক বা স্টান্ডার্ড ইনডেক্স তৈরী করে নিয়েছি, যার ভিত্তিতে আমরা কথায় কথায় অপদার্থ বলি। আর এটাই হলো আমাদের পদার্থ হওয়া না হওয়ার মাপকাঠি।
যে কোন চাকরির পরীক্ষায় সাধারণত ৪ ক্যাটাগরির প্রশ্ন হয়। যেমন: বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান। এছাড়াও এখন আলাদা ভাবে তথ্য প্রযুক্তির উপর মাঝে মাঝে প্রশ্ন থাকে। সেটাও সাধারণত সাধারণজ্ঞান ক্যাটাগরিতেই ধরা হয়। এখানে আমি আপনি কিভাবে পড়বেন এবং কোন কোন বইগুলো থেকে পড়বেন উভয়ই বলে দিচ্ছি। আশা করি, সম্পূর্Read more
যে কোন চাকরির পরীক্ষায় সাধারণত ৪ ক্যাটাগরির প্রশ্ন হয়। যেমন: বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান। এছাড়াও এখন আলাদা ভাবে তথ্য প্রযুক্তির উপর মাঝে মাঝে প্রশ্ন থাকে। সেটাও সাধারণত সাধারণজ্ঞান ক্যাটাগরিতেই ধরা হয়।
এখানে আমি আপনি কিভাবে পড়বেন এবং কোন কোন বইগুলো থেকে পড়বেন উভয়ই বলে দিচ্ছি।
আশা করি, সম্পূর্ণ উত্তরটি পড়া শেষ হলে, চাকরির প্রস্তুতি সম্পর্কে আপনার একটি পরিষ্কার ধারণা জন্মাবে।
তো, চলুন শুরু করা যাক!
প্রথমেই জেনে নেই, কোন বিষয়ের কোন জিনিসগুলো আপনাকে জানতে হবে। বাংলা সাহিত্য ও ব্যাকরণঃ উল্লেখযোগ্য কবি- সাহিত্যিকদের জীবন ও সাহিত্যকর্ম, বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে হবে। গল্প, কবিতা বা উপন্যাসের রচয়িতা থেকে প্রশ্ন বেশি আসে। ব্যাকরণ অংশে শব্দ, পদ, কারক- বিভক্তি, প্রকৃতি- প্রত্যয়, সন্ধি, সমাস, শুদ্ধ বানান পড়তে হবে। পারিভাষিক শব্দ, বিপরীত শব্দ, বাগধারা, এককথায় প্রকাশ থেকেও প্রশ্ন আসতে পারে। কৃষ্ণ অধিকারী জানান, সন্ধি, সমাস, কারক থেকে প্রতিবছরই প্রশ্ন থাকে, এগুলো প্রশ্নে একপলক দেখামাত্রই যেন উত্তর করা যায় সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে। এ জন্য বোর্ড প্রণীত নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বইয়ের সব অধ্যায়ের পাঠ এবং উদাহরণ শিখতে পারলে ভালো হয়।
ইংরেজিঃ বেসিক গ্রামার সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। পড়তে হবে Preposition, Antonym, Synonym, Parts of Speech, Tense, Spelling, Right forms of verb, Transformation, Voice, Narration । সাধারণত Spelling, Right forms of verb, Antonym, Synonym থেকে প্রশ্ন বেশি আসে। বিগত কয়েক বছরের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র দেখলে বেশ ভালো ধারণা পাওয়া যাবে। চারটি Preposition থেকে শূন্যস্থানে. কোনটি বসবে, গ্রামারের বিচারে কোন বাক্যটি শুদ্ধ, কোনটি সঠিক Indirect Speech -এ ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই আসে। অনুশীলনের জন্য প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ গাইড, প্রফেসরস জব সল্যুশন এবং ভালো মানের গ্রামার বই পড়তে পারেন। আর খাতায় গুরুত্বপূর্ণ শব্দ লিখে চর্চা করলে কাজে লাগবে।
গণিতঃ গণিতের সমাধান বের করতে অনেকে বেশি সময় নিয়ে ফেলেন। এ ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে। পুরনো পাঠ্যক্রমের ষষ্ঠ থেকে অষ্টম ও নবম- দশম শ্রেণির গণিত বই অনুসরণ করতে হবে। দেখে যেতে হবে এইচএসসি পর্যায়ের বইও। সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর নেওয়া যাবে না। সাধারণ ক্যালকুলেটর নেওয়া গেলেও সময় স্বল্পতার কারণে সব সময় ব্যবহার করতে যাওয়াটা বোকামি। গণিতের প্রস্তুতি এমনভাবে নিতে হবে যেন মুখে মুখেই অঙ্কের বেশির ভাগ সমাধান করে নেওয়া যায়, বারবার চর্চা করলেই এটা সম্ভব। সুদ-কষা, ঐকিক নিয়ম, লাভ-ক্ষতি, ভগ্নাংশ, ধারাপাত এবং বীজগণিতের প্রথম পর্যায়ের কিছু অঙ্ক থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। অনেক সময় দশমিকের গুণ, ভাগ থাকে। জ্যামিতির সাধারণ সূত্র ও সংজ্ঞা থেকেও প্রশ্ন আসে।
সাধারণ জ্ঞানঃ সাম্প্রতিকে জোর বাংলাদেশের স্বাধীনতা, অভ্যুদয়ের ইতিহাস, জাতীয় বিষয়াবলি থেকে প্রশ্ন আসে। আন্তর্জাতিক অংশে দক্ষিণ এশিয়া এবং এশিয়া সম্পর্কিত প্রশ্ন বেশি দেখা যায়। খেলাধুলা, আন্তর্জাতিক সংস্থা, পুরস্কার, দিবস ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন আসে। সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিসংশ্লিষ্ট প্রশ্ন যেমন বিভিন্ন আবিষ্কার, রোগব্যাধি, বিভিন্ন খাদ্যগুণ, কম্পিউটার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। সাধারণ জ্ঞানের প্রস্তুতির জন্য আজকের বিশ্ব, এমপিথ্রি, নতুন বিশ্ব পড়তে পারেন কৃষ্ণ অধিকারী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ থেকে প্রশ্ন বেশি থাকে। বিশেষত এক বছরের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিশ্বে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এ জন্য পড়তে হবে সাধারণ জ্ঞানবিষয়ক মাসিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স বা কারেন্ট ওয়ার্ল্ড।
এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক, কোন কোন বই ফলো করলে আপনি একটি মজবুত প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
বাংলাঃ
সাহিত্য : ওরাকল বিসিএস বাংলা গাইড (প্রিলি), ড. সৌমিত্র শেখরের সাহিত্য জিজ্ঞাসা (লিখিত)।
ব্যাকরণ : নবম-দশম শ্রেণির ব্যকরণ মূল বই, MP3 বাংলা গাইড।
ইংরেজিঃ
গ্রামার : পিসি দাসের Aplied English Grammer, চৌধুরি এন্ড হোসাইন এর Advanced English Learners (class 9-10), যেকোন একটি অথবা উভয়টি। একটু অগ্রসর হলে ক্লিফসের TOEFL।
ভোকাবুলারি : যেকোন বই যেমন, প্রফেসরস ভোকাবুলারি ট্রেজারার, সাইফুরস ভোকাবুলারি, একটু অগ্রসর হলে ক্লিফসের GRE ভোকাবুলারি।
সাহিত্য : আমান এন্ড শিপনের ইজি এপ্রোচ ইংলিশ লিটারেচার।
বাংলাদেশ বিষয়াবলীঃ
ওরাকল গাইড, একটু অগ্রসর হলে ৯ম-১০ম শ্রেণির মানবিকের বই যেমন, ইতিহাস, পৌরনীতি, অর্থনীতি, উচ্চমাধ্যমিক পৌরনীতি দ্বিতীয়পত্র।
আন্তজার্তিক বিষয়াবলীঃ
ওরাকল গাইড, তারেক শামসুর রহমান স্যারের বিশ্ব রাজনীতির ১০০ বছর। আন্তজার্তিক সম্পর্কের মূলনীতি।
ভূগোল, মানসিক দক্ষতা, নৈতিকতা সুশাসন : বাজারের যেকোন গাইড, বলা বাহুল্য উপরের বইগুলো থেকেই অনেকটা প্রস্তুতি হয়ে যাবে।
কম্পিউটার প্রযুক্তি : ইজি কম্পিউটার।
বিজ্ঞান : MP3 গাইড, নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান মূল বই।
গণিত : MP3 গাইড (বিসিএসের জন্য যথেষ্ট)। তবে ব্যাংকের জন্য আরো পড়তে হবে।
বেসিক: ৮ম, ৯ম-১০ম শ্রেনির মূল বই থেকে পার্টিগণিত, পরিমিতি, বীজগণিত (বিসিএস রিটেনের জন্য), ব্যাংকের জন্য শুধু কথায় বীজগণিত। বিগত বিসিএস এবং ব্যাংকের সকল প্রশ্ন। (প্রফেসরস গাইডে পাওয়া যাবে)।
নিয়মিত ইংরেজি এবং বাংলা পত্রিকা পড়ুন।
আশা করি, লেখাটি পড়ে আপনার চাকরির প্রস্তুতি সম্পর্কে একটি ভাল আইডিয়া হয়েছে।
তো, আর দেরি না করে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুরু করে দিন। সফলতা একদিন আসবেই।
আর হ্যাঁ, উত্তরটি ভাল লাগলে অবশ্যই উত্তরটি লাইক এবং শেয়ার করবেন।
সত্যি বলতে, আপনার এই প্রশ্নের সঠিক জবাব দেওয়া সম্ভব না। বাংলাদেশে অনেক চাকরিতে ঘুষ নেওয়ার কথা আমরা প্রায়ই শুনি। তবে ঘুষ ছাড়াও অনেক চাকরি হয়। বাংলাদেশে ৩ ধরনের সরকারি চাকরি আছে। ১. বিসিএস (ক্যাডার) ২. বিসিএস (নন-ক্যাডার) ৩. ৩য় - ৪র্থ শ্রেনী কর্মচারী। প্রথম দুই ক্ষেত্রে আসলে ঘুষের সুযোগ নাই। কারণ তিনRead more
সত্যি বলতে, আপনার এই প্রশ্নের সঠিক জবাব দেওয়া সম্ভব না। বাংলাদেশে অনেক চাকরিতে ঘুষ নেওয়ার কথা আমরা প্রায়ই শুনি। তবে ঘুষ ছাড়াও অনেক চাকরি হয়।
বাংলাদেশে ৩ ধরনের সরকারি চাকরি আছে।
১. বিসিএস (ক্যাডার)
২. বিসিএস (নন-ক্যাডার)
৩. ৩য় – ৪র্থ শ্রেনী কর্মচারী।
প্রথম দুই ক্ষেত্রে আসলে ঘুষের সুযোগ নাই। কারণ তিন ধাপে পরীক্ষার পর মেধাক্রম অনুসারে এদের নিয়োগ দেয়া হয়।
তবে, তৃতীয় ক্ষেত্রে অর্থাৎ ৩য় – ৪র্থ শ্রেনী কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে ঘুষ নেয়ার অভিযোগ আছে।।
ঘুষ নেওয়া পরিমাণটা সাধারণত চাকরির ধরণ, চাকরির বেতন, চাকরির স্থান ইত্যাদির উপর নির্ভর করে ভিন্ন ভিন্ন হয়।
তবে এগুলো একদমই ঠিক কাজ না। পরপারে আমাদের সবারই যেতে হবে। তাই আসুন,” সৃষ্টিকর্তাকে ভয় করি, ঘুষ মুক্ত সমাজ গড়ি।”
আমার কাছে ব্যবসাই সর্বোত্তম মনে হয়। কারণ, এখানে ব্যক্তি স্বাধীনতা আছে। তাছাড়া নিজে নিজে স্বাবলম্বী হওয়া আর অন্যের পেছনে ঘুরে ঘুরে মরার মধ্যে পার্থক্য তো সবাই বুঝে। বর্তমান প্রেক্ষাপঠে চাকরি হলো সোনার হরিণের মতো, তাই এর পেছনে এতো সময় নষ্ট না করে ব্যবস্যার পেছনে এই সময়টুকু ব্যয় করলে আমার মনে তখন নিজেইRead more
আমার কাছে ব্যবসাই সর্বোত্তম মনে হয়। কারণ, এখানে ব্যক্তি স্বাধীনতা আছে। তাছাড়া নিজে নিজে স্বাবলম্বী হওয়া আর অন্যের পেছনে ঘুরে ঘুরে মরার মধ্যে পার্থক্য তো সবাই বুঝে। বর্তমান প্রেক্ষাপঠে চাকরি হলো সোনার হরিণের মতো, তাই এর পেছনে এতো সময় নষ্ট না করে ব্যবস্যার পেছনে এই সময়টুকু ব্যয় করলে আমার মনে তখন নিজেই কয়েকজনকে চাকরি দিতে পারবে।
তাছাড়া, আপনার যদি সৎ পথে ইনকাম করে অনেক বেশি টাকার মালিক হওয়ার ইচ্ছে থাকে, তাহলে চাকরির বিকল্প নেই।
IELTS এর জন্য যা যা প্রাথমিক ভাবে অনুসরণ করতে পারেন/বই পরিচিতি 1.Cambridge IELTS book 6-14 ( সময় কম থাকলে ১০-১৪) সব মডিউলের জন্য অত্যাবশ্যক 2. Barron's IELTS 3.Official Cambridge guide to IELTS 4. The Speed Reading by Tony Buzan 5. Common mistakes at IELTS (2 books) 6. Some english magazines, for exRead more
IELTS এর জন্য যা যা প্রাথমিক ভাবে অনুসরণ করতে পারেন/বই পরিচিতি
1.Cambridge IELTS book 6-14 ( সময় কম থাকলে ১০-১৪) সব মডিউলের জন্য অত্যাবশ্যক
2. Barron’s IELTS
3.Official Cambridge guide to IELTS
4. The Speed Reading by Tony Buzan
5. Common mistakes at IELTS (2 books)
6. Some english magazines, for example Reader Digest, National Geography.
7. Read online newspapers and magazines such as BBC.
8. Makkar IELTS speaking
9. IELTS target 7 by Simone braverman
10. Christopher pell ielts advantage (TS7+)
11. IELTS Trainer – Cambridge
12. IELTS Advantage Writing Skills
13. The Ultimate Guide to IELTS writing
14. youtube.com/user/ieltsliz
15. http://www.ieltsliz.com & Youtube channel
16. Youtube channel : IELTS advantage , ILETS liz, Asad ayub
17. Apps : Hallo (for speaking), Grammarly (To check grammar)
For Vocabulary :
Collins vocabulary for Ielts
Youtube channel – Let’s talk
For Grammar :
Applied English Grammar And Composition -PC Das
English Grammar in Use, R.Murphy (Cambridge)
মিনিয়েচার সার্কিট ব্রেকার কাকে বলে?
Historical Hira
মিনিয়েচার শব্দের আভিধানিক অর্থ হল ক্ষুদ্রাকার। যে সার্কিট ব্রেকার অল্প কারেন্টে কাজ করে এবং আকারের দিক দিয়েও ছোট এই ধরনের সার্কিট ব্রেকারগুলোকে মিনিয়েচার সার্কিট ব্রেকার কাকে বলে।
মিনিয়েচার শব্দের আভিধানিক অর্থ হল ক্ষুদ্রাকার। যে সার্কিট ব্রেকার অল্প কারেন্টে কাজ করে এবং আকারের দিক দিয়েও ছোট এই ধরনের সার্কিট ব্রেকারগুলোকে মিনিয়েচার সার্কিট ব্রেকার কাকে বলে।
See lessবিয়ারিং ক্লিয়ারেন্স কাকে বলে?
Historical Hira
Crankshaft এর Main Journal এর আউটার ডায়ামিটার এবং Bearing Shell এর ইনার ডায়ামিটারের পার্থক্যের অর্ধেক কে Bearing Clearance বলে।
Crankshaft এর Main Journal এর আউটার
See lessডায়ামিটার এবং Bearing Shell এর ইনার ডায়ামিটারের পার্থক্যের অর্ধেক কে Bearing Clearance বলে।
সার্কিট কাকে বলে? আদর্শ সার্কিট এর উপাদান কয়টি ও কি কি?
Historical Hira
কারেন্ট চলাচলের একটি সম্পুর্ন পথকে সার্কিট বলে। আদর্শ সার্কিট এ ৫ টি উপাদান বিদ্যমানঃ যথা- ১. উৎস : জেনারেটর,ব্যাটারি ২. রক্ষণযন্ত্র : ফিউজ,কাট আউট ৩. নিয়ন্ত্রন যন্ত্র : সুইচ ৪. লোড : বাতি,পাখা ৫. পরিবাহি : তার
কারেন্ট চলাচলের একটি সম্পুর্ন পথকে সার্কিট বলে।
আদর্শ সার্কিট এ ৫ টি উপাদান বিদ্যমানঃ
See lessযথা-
১. উৎস : জেনারেটর,ব্যাটারি
২. রক্ষণযন্ত্র : ফিউজ,কাট আউট
৩. নিয়ন্ত্রন যন্ত্র : সুইচ
৪. লোড : বাতি,পাখা
৫. পরিবাহি : তার
পানিকে সার্বজনীন দ্রাবক বলা হয় কেন?
Historical Hira
সাধারণত যেসকল পদার্থ অন্য পদার্থকে দ্রবীভূত করতে পারে তাদেরকে দ্রাবক বলে। পানি একটি পোলার অণু। অর্থাৎ পানির একপ্রান্তে থাকে পজিটিভ চার্জ এবং অন্যপ্রান্তে থাকে নেগেটিভ চার্জ। যেমনঃ পানির সংকেত H2O ; H+ হচ্ছে পজিটিভ প্রান্ত এবং OH– হচ্ছে নেগেটিভ প্রান্ত ফলে যেকোনো পদার্থের পজিটিভ প্রান্তের সাথে পানিরRead more
সাধারণত যেসকল পদার্থ অন্য পদার্থকে দ্রবীভূত করতে পারে তাদেরকে দ্রাবক বলে।
পানি একটি পোলার অণু। অর্থাৎ পানির একপ্রান্তে থাকে পজিটিভ চার্জ এবং অন্যপ্রান্তে থাকে নেগেটিভ চার্জ।
যেমনঃ পানির সংকেত H2O ; H+ হচ্ছে পজিটিভ প্রান্ত এবং OH– হচ্ছে নেগেটিভ প্রান্ত
ফলে যেকোনো পদার্থের পজিটিভ প্রান্তের সাথে পানির নেগেটিভ (OH–) এবং পদার্থের নেগেটিভ প্রান্তের সাথে পানির পজিটিভ প্রান্ত (H+) মিলে যৌগ গঠন করে। অর্থাৎ, তখন যৌগটি পানিতে দ্রবীভূত হয়।
See lessপানির এই পোলারিটির কারণে অধিকাংশ অজৈব যৌগ-ই পানিতে দ্রবীভূত হয়। তাছাড়া, যেসকল জৈব যৌগে পোলারিটি রয়েছে তারাও পানিতে দ্রবীভূত হয়।
অর্থাৎ, পানি জৈব ও অজৈব অধিকাংশ যৌগকেই দ্রবীভূত করতে পারে।
এজন্যই পানিকে সার্বজনীন দ্রাবক বলা হয়।
সাইটোজেনেটিক্স কি?
Historical Hira
আপনি দারুন প্রশ্ন করেছেন। আশা করি, আপনার প্রশ্নের জন্য আমার এই উত্তরটি যথাযথ। সাইটোজেনটিক্স হলো জেনেটিক্সের একটি শাখা, যেখানে কোনও কোষের ক্রোমোসোমে সংখ্যা, কাঠামো এবং কার্যকরী পরিবর্তনগুলোর বিশ্লেষণের সাথে কাজ করে। সাইটোজেনেটিক অধ্যয়নে ক্রোমোজোমাল সংখ্যা এবং ক্রোমোজোমের কাঠামোর পার্থক্য প্রকাশ করেRead more
আপনি দারুন প্রশ্ন করেছেন। আশা করি, আপনার প্রশ্নের জন্য আমার এই উত্তরটি যথাযথ।
সাইটোজেনটিক্স হলো জেনেটিক্সের একটি শাখা, যেখানে কোনও কোষের ক্রোমোসোমে সংখ্যা, কাঠামো এবং কার্যকরী পরিবর্তনগুলোর বিশ্লেষণের সাথে কাজ করে।
সাইটোজেনেটিক অধ্যয়নে ক্রোমোজোমাল সংখ্যা এবং ক্রোমোজোমের কাঠামোর পার্থক্য প্রকাশ করে। তাছাড়া, ক্রোমোসোমাল অসংগতিতে ভ্রূণ নিরাপদ কিনা তা নির্ধারণ করার জন্য সাধারণত গর্ভাবস্থায় সাইটোজেনেটিক বিশ্লেষণ করা হয়।
সাইটোজেনেটিক স্টাডিজ প্রজনন আলোচনা, রোগ নির্ণয় এবং কিছু রোগের চিকিৎসার জন্য (লিউকেমিয়া, লিম্ফোমা এবং টিউমার) ইত্যাদির জন্য মূল্যবান তথ্য সরবরাহ করে।
প্রধানত ক্যারিয়োটাইপিং, এফআইএসএইচ, এসিজিএইচ ইত্যাদি ক্ষেত্রে সাইটোজেনেটিক্স ব্যবহৃত হয়।
উত্তরটি ভালো লাগলে অবশ্যই আপভোট করবেন।
ধন্যবাদ 😍
See lessবিয়ারিং কাকে বলে? কত প্রকার কি কি?
Historical Hira
বিয়ারিং হলো এমন একটা ডিভাইস যাহা নিজে ঘোড়ে এবং ঘূনয়মান অবস্থায় লোড স্থানান্তর করে৷ বিয়ারিং দুই প্রকারঃ 1. বল বিয়ারিং 2. রোলার বিয়রিং
বিয়ারিং হলো এমন একটা ডিভাইস যাহা নিজে ঘোড়ে এবং ঘূনয়মান অবস্থায় লোড স্থানান্তর করে৷
বিয়ারিং দুই প্রকারঃ
1. বল বিয়ারিং
See less2. রোলার বিয়রিং
অপদার্থ কাকে বলে?
Historical Hira
বিজ্ঞানের ভাষায়, পদার্থ মানেই যাহার অবস্থান, ভর ও ওজন আছে এবং যাহা কিছু না কিছু জায়গা দখল করে। পদার্থ দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান দুটোই হতে পারে। পদার্থের ক্ষুদ্রতম অংশ খালি চোখেতো দূরের কথা শক্তিশালী অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যেও ভালভাবে দৃশ্যমান নয়। এমন অনেক কিছুই পদার্থ হিসেবে প্রমাণিত সত্য। কিন্তু অপদRead more
বিজ্ঞানের ভাষায়, পদার্থ মানেই যাহার অবস্থান, ভর ও ওজন আছে এবং যাহা কিছু না কিছু জায়গা দখল করে। পদার্থ দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান দুটোই হতে পারে। পদার্থের ক্ষুদ্রতম অংশ খালি চোখেতো দূরের কথা শক্তিশালী অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যেও ভালভাবে দৃশ্যমান নয়। এমন অনেক কিছুই পদার্থ হিসেবে প্রমাণিত সত্য।
কিন্তু অপদার্থ মানে কি?
এর যদি কোন নির্দিষ্ট সঙ্গা খঁজতে যান, তাহলে কিন্তু আপনাকে কেউ তেমন সঠিক ভাবে বলতে পারবে না।
অথচ বাক্য বিন্যাসের মারপ্যাঁচে আমরা সহজেই অপদার্থের উদাহরণ টানতে পারি। অপদার্থ বানাতে পারি। আমার আয় কম। ঘুষ খেতে পারিনা তাই আমি অপদার্থ। আমার গাড়ী নেই বাড়ী নেই তাই প্রবাহমান সংসারের দৃষ্টিকোণ থেকে আমি অপদার্থ। ছেলেটা ভাল রেজাল্ট করতে পারলো না, বাবা মায়ের চোখে ছেলেটা অপদার্থ। মেয়ে বিয়ে দিল অথচ জামাই ঠিক মত শাড়ী গয়না দিতে পারে না, জামাইটা একটা অপদার্থ। কাজের ছেলেটা বা বুয়াটা ঠিক মত কাজ সামলাতে পারে না, তাই তারাও অপদার্থ। সরকার দেশ চালাতে পারেনা তাই সরকার একটা অপদার্থ। আরও অনেক অনেক অপদার্থকে আমরা অনায়াসে চিহ্নিত করতে পারি। উদাহরণ টানতে পারি। কিন্তু কথা হলো তারা অপদার্থ কেন? তাদের দোষটা কোথায়? কিসের ভিত্তিতে তারা অপদার্থ এর সঠিক ব্যাখা কে দেবে?
আসল কথা হলো, আমরা আমাদের পারিপার্শিক ও পারষ্পারিক অবস্থানের ভিত্তিতে সমাজের যে চেহারাটা দেখছি এবং আমাদের চোখের সামনে প্রতিনিয়ত যা ঘটছে এবং যে পরিবর্তনগুলো অহরহ ঘটে যাচ্ছে তাতে করে আমরা নিজেদের মনের মধ্যে একটা কাল্পনিক অবস্থান সূচক বা স্টান্ডার্ড ইনডেক্স তৈরী করে নিয়েছি, যার ভিত্তিতে আমরা কথায় কথায় অপদার্থ বলি। আর এটাই হলো আমাদের পদার্থ হওয়া না হওয়ার মাপকাঠি।
See lessকিভাবে চাকরির পড়া শুরু করবো?
Historical Hira
যে কোন চাকরির পরীক্ষায় সাধারণত ৪ ক্যাটাগরির প্রশ্ন হয়। যেমন: বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান। এছাড়াও এখন আলাদা ভাবে তথ্য প্রযুক্তির উপর মাঝে মাঝে প্রশ্ন থাকে। সেটাও সাধারণত সাধারণজ্ঞান ক্যাটাগরিতেই ধরা হয়। এখানে আমি আপনি কিভাবে পড়বেন এবং কোন কোন বইগুলো থেকে পড়বেন উভয়ই বলে দিচ্ছি। আশা করি, সম্পূর্Read more
যে কোন চাকরির পরীক্ষায় সাধারণত ৪ ক্যাটাগরির প্রশ্ন হয়। যেমন: বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান। এছাড়াও এখন আলাদা ভাবে তথ্য প্রযুক্তির উপর মাঝে মাঝে প্রশ্ন থাকে। সেটাও সাধারণত সাধারণজ্ঞান ক্যাটাগরিতেই ধরা হয়।
এখানে আমি আপনি কিভাবে পড়বেন এবং কোন কোন বইগুলো থেকে পড়বেন উভয়ই বলে দিচ্ছি।
আশা করি, সম্পূর্ণ উত্তরটি পড়া শেষ হলে, চাকরির প্রস্তুতি সম্পর্কে আপনার একটি পরিষ্কার ধারণা জন্মাবে।
তো, চলুন শুরু করা যাক!
প্রথমেই জেনে নেই, কোন বিষয়ের কোন জিনিসগুলো আপনাকে জানতে হবে।
বাংলা সাহিত্য ও ব্যাকরণঃ উল্লেখযোগ্য কবি- সাহিত্যিকদের জীবন ও সাহিত্যকর্ম, বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে হবে। গল্প, কবিতা বা উপন্যাসের রচয়িতা থেকে প্রশ্ন বেশি আসে। ব্যাকরণ অংশে শব্দ, পদ, কারক- বিভক্তি, প্রকৃতি- প্রত্যয়, সন্ধি, সমাস, শুদ্ধ বানান পড়তে হবে। পারিভাষিক শব্দ, বিপরীত শব্দ, বাগধারা, এককথায় প্রকাশ থেকেও প্রশ্ন আসতে পারে। কৃষ্ণ অধিকারী জানান, সন্ধি, সমাস, কারক থেকে প্রতিবছরই প্রশ্ন থাকে, এগুলো প্রশ্নে একপলক দেখামাত্রই যেন উত্তর করা যায় সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে। এ জন্য বোর্ড প্রণীত নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বইয়ের সব অধ্যায়ের পাঠ এবং উদাহরণ শিখতে পারলে ভালো হয়।
ইংরেজিঃ বেসিক গ্রামার সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। পড়তে হবে Preposition, Antonym, Synonym, Parts of Speech, Tense, Spelling, Right forms of verb, Transformation, Voice, Narration । সাধারণত Spelling, Right forms of verb, Antonym, Synonym থেকে প্রশ্ন বেশি আসে। বিগত কয়েক বছরের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র দেখলে বেশ ভালো ধারণা পাওয়া যাবে। চারটি Preposition থেকে শূন্যস্থানে. কোনটি বসবে, গ্রামারের বিচারে কোন বাক্যটি শুদ্ধ, কোনটি সঠিক Indirect Speech -এ ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই আসে। অনুশীলনের জন্য প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ গাইড, প্রফেসরস জব সল্যুশন এবং ভালো মানের গ্রামার বই পড়তে পারেন। আর খাতায় গুরুত্বপূর্ণ শব্দ লিখে চর্চা করলে কাজে লাগবে।
গণিতঃ গণিতের সমাধান বের করতে অনেকে বেশি সময় নিয়ে ফেলেন। এ ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে। পুরনো পাঠ্যক্রমের ষষ্ঠ থেকে অষ্টম ও নবম- দশম শ্রেণির গণিত বই অনুসরণ করতে হবে। দেখে যেতে হবে এইচএসসি পর্যায়ের বইও। সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর নেওয়া যাবে না। সাধারণ ক্যালকুলেটর নেওয়া গেলেও সময় স্বল্পতার কারণে সব সময় ব্যবহার করতে যাওয়াটা বোকামি। গণিতের প্রস্তুতি এমনভাবে নিতে হবে যেন মুখে মুখেই অঙ্কের বেশির ভাগ সমাধান করে নেওয়া যায়, বারবার চর্চা করলেই এটা সম্ভব। সুদ-কষা, ঐকিক নিয়ম, লাভ-ক্ষতি, ভগ্নাংশ, ধারাপাত এবং বীজগণিতের প্রথম পর্যায়ের কিছু অঙ্ক থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। অনেক সময় দশমিকের গুণ, ভাগ থাকে। জ্যামিতির সাধারণ সূত্র ও সংজ্ঞা থেকেও প্রশ্ন আসে।
সাধারণ জ্ঞানঃ সাম্প্রতিকে জোর বাংলাদেশের স্বাধীনতা, অভ্যুদয়ের ইতিহাস, জাতীয় বিষয়াবলি থেকে প্রশ্ন আসে। আন্তর্জাতিক অংশে দক্ষিণ এশিয়া এবং এশিয়া সম্পর্কিত প্রশ্ন বেশি দেখা যায়। খেলাধুলা, আন্তর্জাতিক সংস্থা, পুরস্কার, দিবস ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন আসে। সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিসংশ্লিষ্ট প্রশ্ন যেমন বিভিন্ন আবিষ্কার, রোগব্যাধি, বিভিন্ন খাদ্যগুণ, কম্পিউটার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। সাধারণ জ্ঞানের প্রস্তুতির জন্য আজকের বিশ্ব, এমপিথ্রি, নতুন বিশ্ব পড়তে পারেন কৃষ্ণ অধিকারী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ থেকে প্রশ্ন বেশি থাকে। বিশেষত এক বছরের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিশ্বে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এ জন্য পড়তে হবে সাধারণ জ্ঞানবিষয়ক মাসিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স বা কারেন্ট ওয়ার্ল্ড।
এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক, কোন কোন বই ফলো করলে আপনি একটি মজবুত প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
বাংলাঃ
সাহিত্য : ওরাকল বিসিএস বাংলা গাইড (প্রিলি), ড. সৌমিত্র শেখরের সাহিত্য জিজ্ঞাসা (লিখিত)।
ব্যাকরণ : নবম-দশম শ্রেণির ব্যকরণ মূল বই, MP3 বাংলা গাইড।
ইংরেজিঃ
গ্রামার : পিসি দাসের Aplied English Grammer, চৌধুরি এন্ড হোসাইন এর Advanced English Learners (class 9-10), যেকোন একটি অথবা উভয়টি। একটু অগ্রসর হলে ক্লিফসের TOEFL।
ভোকাবুলারি : যেকোন বই যেমন, প্রফেসরস ভোকাবুলারি ট্রেজারার, সাইফুরস ভোকাবুলারি, একটু অগ্রসর হলে ক্লিফসের GRE ভোকাবুলারি।
সবশেষে : প্রফেসরস গাইড। পারলে কম্পিটিভ এক্সাম বইটি প্র্যাকটিস করবেন।
সাহিত্য : আমান এন্ড শিপনের ইজি এপ্রোচ ইংলিশ লিটারেচার।
বাংলাদেশ বিষয়াবলীঃ
ওরাকল গাইড, একটু অগ্রসর হলে ৯ম-১০ম শ্রেণির মানবিকের বই যেমন, ইতিহাস, পৌরনীতি, অর্থনীতি, উচ্চমাধ্যমিক পৌরনীতি দ্বিতীয়পত্র।
আন্তজার্তিক বিষয়াবলীঃ
ওরাকল গাইড, তারেক শামসুর রহমান স্যারের বিশ্ব রাজনীতির ১০০ বছর। আন্তজার্তিক সম্পর্কের মূলনীতি।
ভূগোল, মানসিক দক্ষতা, নৈতিকতা সুশাসন : বাজারের যেকোন গাইড, বলা বাহুল্য উপরের বইগুলো থেকেই অনেকটা প্রস্তুতি হয়ে যাবে।
কম্পিউটার প্রযুক্তি : ইজি কম্পিউটার।
বিজ্ঞান : MP3 গাইড, নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান মূল বই।
গণিত : MP3 গাইড (বিসিএসের জন্য যথেষ্ট)। তবে ব্যাংকের জন্য আরো পড়তে হবে।
বেসিক: ৮ম, ৯ম-১০ম শ্রেনির মূল বই থেকে পার্টিগণিত, পরিমিতি, বীজগণিত (বিসিএস রিটেনের জন্য), ব্যাংকের জন্য শুধু কথায় বীজগণিত। বিগত বিসিএস এবং ব্যাংকের সকল প্রশ্ন। (প্রফেসরস গাইডে পাওয়া যাবে)।
নিয়মিত ইংরেজি এবং বাংলা পত্রিকা পড়ুন।
আশা করি, লেখাটি পড়ে আপনার চাকরির প্রস্তুতি সম্পর্কে একটি ভাল আইডিয়া হয়েছে।
তো, আর দেরি না করে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুরু করে দিন। সফলতা একদিন আসবেই।
আর হ্যাঁ, উত্তরটি ভাল লাগলে অবশ্যই উত্তরটি লাইক এবং শেয়ার করবেন।
See lessকোন চাকরিতে কত ঘুষ লাগে?
Historical Hira
সত্যি বলতে, আপনার এই প্রশ্নের সঠিক জবাব দেওয়া সম্ভব না। বাংলাদেশে অনেক চাকরিতে ঘুষ নেওয়ার কথা আমরা প্রায়ই শুনি। তবে ঘুষ ছাড়াও অনেক চাকরি হয়। বাংলাদেশে ৩ ধরনের সরকারি চাকরি আছে। ১. বিসিএস (ক্যাডার) ২. বিসিএস (নন-ক্যাডার) ৩. ৩য় - ৪র্থ শ্রেনী কর্মচারী। প্রথম দুই ক্ষেত্রে আসলে ঘুষের সুযোগ নাই। কারণ তিনRead more
সত্যি বলতে, আপনার এই প্রশ্নের সঠিক জবাব দেওয়া সম্ভব না। বাংলাদেশে অনেক চাকরিতে ঘুষ নেওয়ার কথা আমরা প্রায়ই শুনি। তবে ঘুষ ছাড়াও অনেক চাকরি হয়।
বাংলাদেশে ৩ ধরনের সরকারি চাকরি আছে।
১. বিসিএস (ক্যাডার)
২. বিসিএস (নন-ক্যাডার)
৩. ৩য় – ৪র্থ শ্রেনী কর্মচারী।
প্রথম দুই ক্ষেত্রে আসলে ঘুষের সুযোগ নাই। কারণ তিন ধাপে পরীক্ষার পর মেধাক্রম অনুসারে এদের নিয়োগ দেয়া হয়।
তবে, তৃতীয় ক্ষেত্রে অর্থাৎ ৩য় – ৪র্থ শ্রেনী কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে ঘুষ নেয়ার অভিযোগ আছে।।
ঘুষ নেওয়া পরিমাণটা সাধারণত চাকরির ধরণ, চাকরির বেতন, চাকরির স্থান ইত্যাদির উপর নির্ভর করে ভিন্ন ভিন্ন হয়।
তবে এগুলো একদমই ঠিক কাজ না। পরপারে আমাদের সবারই যেতে হবে। তাই আসুন,” সৃষ্টিকর্তাকে ভয় করি, ঘুষ মুক্ত সমাজ গড়ি।”
See lessচাকরি নাকি ব্যবসা, আপনি কোনটা ভাল মনে করেন?
Historical Hira
আমার কাছে ব্যবসাই সর্বোত্তম মনে হয়। কারণ, এখানে ব্যক্তি স্বাধীনতা আছে। তাছাড়া নিজে নিজে স্বাবলম্বী হওয়া আর অন্যের পেছনে ঘুরে ঘুরে মরার মধ্যে পার্থক্য তো সবাই বুঝে। বর্তমান প্রেক্ষাপঠে চাকরি হলো সোনার হরিণের মতো, তাই এর পেছনে এতো সময় নষ্ট না করে ব্যবস্যার পেছনে এই সময়টুকু ব্যয় করলে আমার মনে তখন নিজেইRead more
আমার কাছে ব্যবসাই সর্বোত্তম মনে হয়। কারণ, এখানে ব্যক্তি স্বাধীনতা আছে। তাছাড়া নিজে নিজে স্বাবলম্বী হওয়া আর অন্যের পেছনে ঘুরে ঘুরে মরার মধ্যে পার্থক্য তো সবাই বুঝে। বর্তমান প্রেক্ষাপঠে চাকরি হলো সোনার হরিণের মতো, তাই এর পেছনে এতো সময় নষ্ট না করে ব্যবস্যার পেছনে এই সময়টুকু ব্যয় করলে আমার মনে তখন নিজেই কয়েকজনকে চাকরি দিতে পারবে।
তাছাড়া, আপনার যদি সৎ পথে ইনকাম করে অনেক বেশি টাকার মালিক হওয়ার ইচ্ছে থাকে, তাহলে চাকরির বিকল্প নেই।
See lessIELTS এর জন্য প্রাথমিকভাবে কি কি পড়লে ভাল হবে?
Historical Hira
IELTS এর জন্য যা যা প্রাথমিক ভাবে অনুসরণ করতে পারেন/বই পরিচিতি 1.Cambridge IELTS book 6-14 ( সময় কম থাকলে ১০-১৪) সব মডিউলের জন্য অত্যাবশ্যক 2. Barron's IELTS 3.Official Cambridge guide to IELTS 4. The Speed Reading by Tony Buzan 5. Common mistakes at IELTS (2 books) 6. Some english magazines, for exRead more
IELTS এর জন্য যা যা প্রাথমিক ভাবে অনুসরণ করতে পারেন/বই পরিচিতি
1.Cambridge IELTS book 6-14 ( সময় কম থাকলে ১০-১৪) সব মডিউলের জন্য অত্যাবশ্যক
2. Barron’s IELTS
3.Official Cambridge guide to IELTS
4. The Speed Reading by Tony Buzan
5. Common mistakes at IELTS (2 books)
6. Some english magazines, for example Reader Digest, National Geography.
7. Read online newspapers and magazines such as BBC.
8. Makkar IELTS speaking
9. IELTS target 7 by Simone braverman
10. Christopher pell ielts advantage (TS7+)
11. IELTS Trainer – Cambridge
12. IELTS Advantage Writing Skills
13. The Ultimate Guide to IELTS writing
14. youtube.com/user/ieltsliz
15. http://www.ieltsliz.com & Youtube channel
16. Youtube channel : IELTS advantage , ILETS liz, Asad ayub
17. Apps : Hallo (for speaking), Grammarly (To check grammar)
For Vocabulary :
Collins vocabulary for Ielts
Youtube channel – Let’s talk
For Grammar :
See lessApplied English Grammar And Composition -PC Das
English Grammar in Use, R.Murphy (Cambridge)