সামগ্রিক ভাবে কোন মৌল বা পরমাণু চার্জবিহীন। কারণ রাদারফোর্ডের পরমাণুর মডেল থেকে আমরা জানি কোন পরমাণুর একটি কেন্দ্রিকা থাকে যাকে নিউক্লিয়াস বলা হয়। এই নিউক্লিয়াস ধণাত্মক চার্জযুক্ত প্রোটন এবং চার্জ-নিরপেক্ষ নিউট্রন দিয়ে গঠিত। এবার, পরমাণুতে নিউক্লিয়াসের বাইরে ধণাত্মক চার্জযুক্ত প্রোটন সংখ্যার সমান সংRead more
সামগ্রিক ভাবে কোন মৌল বা পরমাণু চার্জবিহীন। কারণ রাদারফোর্ডের পরমাণুর মডেল থেকে আমরা জানি কোন পরমাণুর একটি কেন্দ্রিকা থাকে যাকে নিউক্লিয়াস বলা হয়। এই নিউক্লিয়াস ধণাত্মক চার্জযুক্ত প্রোটন এবং চার্জ-নিরপেক্ষ নিউট্রন দিয়ে গঠিত। এবার, পরমাণুতে নিউক্লিয়াসের বাইরে ধণাত্মক চার্জযুক্ত প্রোটন সংখ্যার সমান সংখ্যক ঋণাত্মক চার্জযুক্ত ইলেকট্রন থাকে।
মূলত বায়াসিং হচ্ছে কোন ট্রানজিস্টর সার্কিটের আউটপুট এবং ইনপুট ইম্পিড্যান্সের মধ্যে তারতম্য ঘটানো। অন্যভাবে বলা যায়, কোন ট্রানজিস্টরকে সচল রাখার জন্য বাহির থেকে যে DC সাপ্লাই দেয়া হয় তাকে বায়াসিং বলে।
মূলত বায়াসিং হচ্ছে কোন ট্রানজিস্টর সার্কিটের আউটপুট এবং ইনপুট ইম্পিড্যান্সের মধ্যে তারতম্য ঘটানো।
অন্যভাবে বলা যায়, কোন ট্রানজিস্টরকে সচল রাখার জন্য বাহির থেকে যে DC সাপ্লাই দেয়া হয় তাকে বায়াসিং বলে।
আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন দ্রুত চার্জ না হওয়ার জন্য নিম্নোক্ত কারণ গুলো থাকতে পারে। 1. চার্জের সময় অ্যাপ চালু রাখাঃ চার্জে দেওয়ার আগে দেখে নিন, সব অ্যাপ বন্ধ রয়েছে কি না। অনেকসময় ফোন লক থাকলেও, অ্যাপ রানিং থাকতে দেখা যায়। এতে ফোনের চার্জ কমে যায়। আবার চার্জ দিলেও ভালোভাবে চার্জ হয় না ফোনে। বা পুRead more
আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন দ্রুত চার্জ না হওয়ার জন্য নিম্নোক্ত কারণ গুলো থাকতে পারে।
1. চার্জের সময় অ্যাপ চালু রাখাঃ
চার্জে দেওয়ার আগে দেখে নিন, সব অ্যাপ বন্ধ রয়েছে কি না। অনেকসময় ফোন লক থাকলেও, অ্যাপ রানিং থাকতে দেখা যায়। এতে ফোনের চার্জ কমে যায়। আবার চার্জ দিলেও ভালোভাবে চার্জ হয় না ফোনে। বা পুরোপুরি চার্জ হতে অনেক সময় লাগে। তাই চার্জে বসানোর আগে ফোন অন থাকলেও ফেসবুক, টুইটারের মতো অ্যাপ লগআউট করেছেন কি না দেখে নিন।
2. চার্জের সময় কানেক্টিভিটি চালু রাখাঃ
ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ, জিপিএস, ডাটা কানেকশন ইত্যাদি ফিচারগুলো অনেক সময়ই দেখা যায় কাজ শেষে অনেক সময়ই বন্ধ করা হয় না। এগুলো চালু থাকলে ফোনের চার্জে ব্যাঘাত ঘটে। অতএব ফোনের চার্জ ঠিক রাখতে হলে ব্যবহারের পর সময়মতো সমস্ত অপশন বন্ধ করে দিন।
3. অ্যাডাপ্টার ব্যবহার করাঃ
ফোন কিনলে তার সঙ্গে দেওয়া হয় চার্জারও। কিন্তু অনেকেই সেই চার্জারের পরিবর্তে বাজার চলতি অ্যাডাপটার ব্যবহার করেন ফোনে চার্জ দিতে। এতে ফোনের চার্জ খুব ধীর গতিতে হয়। তাই কোনো কারণে ফোনের চার্জার খারাপ হয়ে গেলে বা জরুরি প্রয়োজন থাকলে তবেই অ্যাডপটার ব্যবহার করুন। অন্যথায়, এটি এড়িয়ে চলাই ভালো। কারণ নিয়মিত অ্যাডাপটার ব্যবহার করলে ফোন ও ফোনের ব্যাটারির আয়ু কমে আসে।
4. নকল চার্জার ব্যবহার করাঃ
আসল চার্জার দিয়ে সঠিক জায়গা থেকে ফোন চার্জ করুন সবসময়। অনেককেই ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ থেকে ফোন চার্জ করতে দেখা যায়। এতে কিন্তু চার্জ খুব ধীর গতিতে হয়। খেয়াল রাখুন, কোনো ইমার্জেন্সি পরিস্থিতিতে এভাবে চার্জ দিতে পারেন ফোনে। এটি আপনার সেকেন্ড অপশন হতে পারে। কিন্তু নিয়মিত আপনি এভাবে ফোন চার্জে বসাবেন না। তাহলে বেশিক্ষণ চার্জ থাকবে না ফোনে।
5. ব্যাটারিতে সমস্যাঃ
ব্যাটারি খারাপ হলে ফোনে বেশিক্ষণ চার্জ থাকার কথা নয়। তাই ফোনের ব্যাটারি পুরোনো হয়ে গেছে কি না খেয়াল রাখুন সেদিকেও। আবার অনেক সময় নতুন ব্যাটারি কিনলে সেটিতেও কোনো ডিফেক্ট থাকতে পারে। তাই চার্জ বেশিক্ষণ না থাকলে বা চার্জ না হলে দেখে নিন ব্যাটারির কন্ডিশনও।
৬. ইউএসবি পোর্টে সমস্যাঃ
সবকিছু ঠিক থাকার পরেও চার্জ না হলে জানবেন আপনার ফোনের ইউএসবি পোর্টে কোনো সমস্যা আছে। হয়তো সেটি খারাপ হয়ে গেছে। তাই ফোন ঠিকমতো চার্জ নিচ্ছে না। সেক্ষেত্রে মোবাইল হার্ডওয়্যার প্রফেশনালকে দেখিয়ে নিতে পারেন আপনার ফোনটি। অথবা যেতে পারেন সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাছাকাছি কোনো সার্ভিস সেন্টারে। প্রথমে সার্ভিসিং সেন্টারে যাওয়াই ভালো।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে super fast করতে হলো আপনাকে নিম্নোক্ত কাজগুলো করতে হবেঃ ১. আপনার স্মার্ট ফোনটির ফার্মওয়্যার আপডেট করুন। আপডেটেড ফার্মওয়্যার অনেক ক্ষেত্রেই কিছু ল্যাগের সমস্যা দূর করে থাকে। ‘আপডেট’ এর অর্থই হচ্ছে আগের তুলনায় নতুন কিছু সুবিধা যোগ করা। আর, ফার্মওয়্যার আপডেটের মাধ্যমে স্মার্টফোন ছাড়াওRead more
অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে super fast করতে হলো আপনাকে নিম্নোক্ত কাজগুলো করতে হবেঃ
১. আপনার স্মার্ট ফোনটির ফার্মওয়্যার আপডেট করুন।
আপডেটেড ফার্মওয়্যার অনেক ক্ষেত্রেই কিছু ল্যাগের সমস্যা দূর করে থাকে। ‘আপডেট’ এর অর্থই হচ্ছে আগের তুলনায় নতুন কিছু সুবিধা যোগ করা। আর, ফার্মওয়্যার আপডেটের মাধ্যমে স্মার্টফোন ছাড়াও প্রতিটি ডিভাইসেরই কম-বেশি ক্যাপাবিলিটি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। অনেক সময় হয়ত সেই পরিবর্তন আপনার চোখে পরবে না তবে এমন অনেক ত্রুটি মুক্ত করার জন্য স্মার্টফোনের ফার্মওয়্যার আপডেট করা জরুরী।
আমরা সবাই জানি যে ‘রিসেট’ করার অর্থ হচ্ছে ‘পুনঃস্থাপন করা’ বা ‘নতুন করে করা’, আর স্মার্টফোনের ক্ষেত্রেও ‘রিসেট’ অপশনটি ঠিক এর অর্থের মতই কাজ করে। আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে যে আপনি যখন আপনার স্মার্টফোনটি কিনে এনেছিলেন তখন আপনার স্মার্টফোনটির অপারেটিং ছিল ভীষন স্মুথ? কিন্তু, সময়ের সাথে আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটির মধ্যে নানা রকম ফাইল জমা পরার কারনে সেই স্মার্টফোনটি হয়ে গিয়েছে ল্যাগি। এক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার স্মার্ট ফোনটি ‘ফ্যাক্টোরি রিসেট’ করেন তবে স্মার্ট ফোনটি থেকে সব ফাইল মুছে গিয়ে ঠিক সেই প্রথম কিনে আনার দিনের মত স্মুথ হয়ে যাবে। সব ফাইল বলতে আমি আপনার ব্যবহারের জন্য যে ফাইল গুলো জমা হয়েছিল সেগুলোই বুঝাচ্ছি। কিন্তু এতে করে যেহেতু সিস্টেম ফাইল মুছে যাচ্ছেনা তাই আপনি রিসেট করার পর পাবেন একদম স্মুথ একটি স্মার্টফোন।
২. মাঝে মাঝেই আপনার ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজ চেক করুন।
৩. স্মার্ট ফোনের মেমরীর পরিমান কমে গেলে স্মার্ট ফোনে আপনি ল্যাগ অনুভব করতে পারেন। এজন্য, আপনি মাঝে মাঝে আপনার ইন্টারনাল ফাইলে জমে থাকা গেমস, অ্যাপলিকেশন, মিডিয়া ফাইল যেমন, গান, ভিডিও ইত্যাদি এক্সটার্নাল স্টোরেজ তথা মেমরী কার্ডে চালান (ট্রান্সফার) করে দিন। তবে, বেশির ভাগ লো-এন্ড স্মার্টফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজের পরিমাণ কম হয়ে থাকে বিধায় এই টিপসটি সেই সব স্মার্ট ফোনে কাজ নাও করতে পারে।
৪. প্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন
আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে টাস্ক কিলারের মত কিছু প্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন ইন্সটল করে ব্যবহার করতে পারেন।
৫. ভালো মানের একটি এন্টিভাইরাস অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করতে পারেন। কম্পিউটারের মত স্মার্টফোনও নানা রকম ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে এবং একটি ভালো এন্টিভাইরাস এই সকল ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যারকে সনাক্ত করন এবং পরে মুছে ফেলে আপনার স্মার্টফোনটিকে কিছুটা হলেও গতিশীল করবে।
৬. ব্যবহার করতে পারেন ‘start up manager’ এর মত কিছু অ্যাপলিকেশন। এই অ্যাপলিকেশনের ফলে আপনি আপনার ফোন বুট বা রিস্টার্ট হবার সময় নির্ধারন করে দিতে পারবেন যে ঠিক কোন অ্যাপলিকেশন গুলো সক্রিয় হবে আর কোন গুল নিষ্ক্রিয় থাকবে।
৭. ‘cache cleaner’ অ্যাপলিকেশনগুলো মোবাইলের মেমরীতে জমে থাকা বিভিন্ন রকম কেচ ফাইল মুছে দিয়ে স্মার্টফোনকে স্মুথ করবে।
৮. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন গুলো মুছে ফেলুন।
৯. স্মার্ট ফোনটি রিস্টার্ট করুন।
আমরা কম্পিউটারে কোন সমস্যায় পরলে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিয়ে থাকি, তাতে করে কম্পিউটারের সমস্যা কিছু ক্ষেত্রে দূর হয়ে যায়। স্মার্ট ফোনের ব্যপারটি একই। যদিও, এই ট্রিকসটি একটি টেম্পোরারী অপশন, তবুও এটা কাজ করে।
টেলিটক সিমের (Teletalk SIM) সকল প্রয়োজনীর কোড সমূহ হলো- 1. Show SIM Number : *551# Or Type “Tar” & send to 222 2. Balance Check : *152# 3. Minute Check : *152# 4. SMS Check : *152# 5. MMS Check : *152# 6. Data (MB) Check : *152# 7. Net Setting Request : Type SET & Send to 738 8. Miss Call AlRead more
টেলিটক সিমের (Teletalk SIM) সকল প্রয়োজনীর কোড সমূহ হলো-
1. Show SIM Number : *551# Or Type “Tar” & send to 222
ইন্টারনেট সমর্থক মোবাইল ফোনকে মোডেম হিসাবে ব্যবহার করারও সুযোগ রয়েছে। এ জন্য প্রতিটি মোবাইলের জন্য আলাদা সফটওয়্যারের প্রয়োজন হয়। নকিয়া মোবাইল মোডেম হিসাবে ব্যবহার করতে নকিয়া পিসি স্যুট এবং স্যামসাং মোবাইল ব্যবহার করার জন্য স্যামসাং স্টুডিও সফটওয়্যার। লিংকটি দেখতে হলে অবশ্যই নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করতেRead more
ইন্টারনেট সমর্থক মোবাইল ফোনকে মোডেম হিসাবে ব্যবহার করারও সুযোগ রয়েছে। এ জন্য প্রতিটি মোবাইলের জন্য আলাদা সফটওয়্যারের প্রয়োজন হয়। নকিয়া মোবাইল মোডেম হিসাবে ব্যবহার করতে নকিয়া পিসি স্যুট এবং স্যামসাং মোবাইল ব্যবহার করার জন্য স্যামসাং স্টুডিও সফটওয়্যার। লিংকটি দেখতে হলে অবশ্যই নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করতে হবে। ইনস্টল করতে হয় কম্পিউটারে।
সেটআপ শেষে সফটওয়্যার খুলে ডেটা কেবল অথবা ব্লু টুথ সংযোগের মাধ্যমে কম্পিউটারের সঙ্গে মোবাইল ফোন সংযুক্ত করে নিতে হবে।
এর পর নকিয়ার ক্ষেত্রে connect to the internet লেখা বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এর পর One Touch Access নামের একটি বক্স আসবে, সেখানে প্রথমে Settings বাটনে ক্লিক করুন।
এ বার নীচে Next বাটনে ক্লিক করুন।
Configure the connection manually লেখার বাঁ পাশে গোল চিহ্নটি মার্ক করুন।
এ বার নীচে Next বাটনে ক্লিক করুন। এ বার Access Point লেখা খালি স্থানে ইন্টারনেট অ্যাকসেস ঠিকানাটি লিখতে হবে ‘অ্যানড্রয়েড’। User name ও Password-এর ঘরে কিছু লেখার প্রয়োজন নেই।
এ বার নীচে Finish বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এর পর One Touch Access-এ গিয়ে Connect বাটনে ক্লিক করুন। ইন্টারনেটের সঙ্গে কম্পিউটারটি সংযুক্ত হয়ে যাবে।
Android মোবাইলে বেশি সময় ধরে চার্জ রাখতে হলে আপনাকে যা যা করতে হবেঃ ১. Live wallpaper ব্যবহার করবেন না। ২. মোবাইলে Homesceen এ বেশি widgets ব্যবহার করবেন না । ৩. চার্জ 25 এর কম হলে চার্জ দিবেন। ৪. কখনো চার্জ দিয়ে মোবাইল চালাবেন না ,তাহলে মোবাইলের ব্যাটারির উপর প্রভাব পড়বে। আর কখনওই একবারে চার্জ শেষRead more
Android মোবাইলে বেশি সময় ধরে চার্জ রাখতে হলে আপনাকে যা যা করতে হবেঃ
১. Live wallpaper ব্যবহার করবেন না।
২. মোবাইলে Homesceen এ বেশি widgets ব্যবহার করবেন না ।
৩. চার্জ 25 এর কম হলে চার্জ দিবেন।
৪. কখনো চার্জ দিয়ে মোবাইল চালাবেন না ,তাহলে মোবাইলের ব্যাটারির উপর প্রভাব পড়বে। আর কখনওই একবারে চার্জ শেষ করবেন না বা অতিরিক্ত চার্জ দিবেন না নাহলে ব্যাটারির উপর খারাপ প্রভাব পড়বে ।
৫. আপনার ডাউনলোড করা apps গুলো যদি রানিং এ থাকে তাহলে তাহলে সেগুলো স্টপ করবেন,যেভাবে করবেন : settings →Application→running Application… আর মোবাইলের কিছু অপ্রয়োজনীয় apps running এ থাকলে সেগুলো ও স্টপ করে দিবেন এতে কোন সমস্যা হবে না । হলে মোবাইল অপ করে অন করবেন তাহলেই ঠিক হয়ে যাবে ।
৬.কখনওই কোন apps কে হোম বাটন টিপ দিয়ে বের হবেন না ।তাহলে সেটি ব্যাকগ্রাউন্ড এ চলতে থাকবে। আপনি exit করে বের হবেন।
৭. মোবাইলের স্ক্রিন উজ্জ্বলতা কমিয়ে রাখবেন।
৮. ওয়াইফাই,অটো রোটেশন,ব্লুতুথ সবসময় অন না রাখাই ভালো।
এভাবে নিয়ম মেনে চললে আপনি আপনার মোবাইলে চার্জ বাঁচাতে পারবেন, ফলে সেটি বেশিক্ষন টিকে থাকবে।
আজকাল ইন্টারনেট ছাড়া চলা দায়৷ কিন্তু মোবাইলে ইন্টারনেট করতে গেলেই অনেকে স্লো ইন্টারনেট৷ কিন্তু মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানোর জন্য কয়েকটি পদ্ধতি নিলে খুব সহজেই ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানো যায়। যেমন- ১. মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো আনইনস্টল করুন৷ ২. আপনার মোবাইলের স্টোরেজের অপ্রয়োজনীয় ডেটা ডিলিট করুন৷ সRead more
আজকাল ইন্টারনেট ছাড়া চলা দায়৷ কিন্তু মোবাইলে ইন্টারনেট করতে গেলেই অনেকে স্লো ইন্টারনেট৷ কিন্তু মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানোর জন্য কয়েকটি পদ্ধতি নিলে খুব সহজেই ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানো যায়। যেমন-
১. মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো আনইনস্টল করুন৷
২. আপনার মোবাইলের স্টোরেজের অপ্রয়োজনীয় ডেটা ডিলিট করুন৷ স্টোরেজ বাড়ার সাথে সাথে আপনার ইন্টারনেটের স্পিডও বাড়বে৷
৩. মোবাইলের ‘ক্যাশড ডেটা’ কিয়ার করুন৷কারণ এগুলো শুধু মোবাইলের জায়গায় নস্ট করে না বরং আপনার মোবাইলের বিভিন্ন অ্যাপকেও স্লো করে দেয়৷
৪. আপনার এসডি কার্ড এর দিকেও খেয়াল রাখুন৷পারলে হাইস্পিড এসডি কার্ড ব্যবহার করুন৷ আপনি যদি স্লো এসডি কার্ড ব্যবহার করেন তাহলে তা আপনার মোবাইলের ডাউনলোড স্পিডকেও স্লো করে দেবে৷
৫. সবশেষে আপনার মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করতে অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে পারেন৷ যা আপনার মোবাইলের স্পিডকে বাড়াবে
পরমাণু চার্জ নিরপেক্ষ কেন?
ঋণাত্মক পাই
সামগ্রিক ভাবে কোন মৌল বা পরমাণু চার্জবিহীন। কারণ রাদারফোর্ডের পরমাণুর মডেল থেকে আমরা জানি কোন পরমাণুর একটি কেন্দ্রিকা থাকে যাকে নিউক্লিয়াস বলা হয়। এই নিউক্লিয়াস ধণাত্মক চার্জযুক্ত প্রোটন এবং চার্জ-নিরপেক্ষ নিউট্রন দিয়ে গঠিত। এবার, পরমাণুতে নিউক্লিয়াসের বাইরে ধণাত্মক চার্জযুক্ত প্রোটন সংখ্যার সমান সংRead more
সামগ্রিক ভাবে কোন মৌল বা পরমাণু চার্জবিহীন। কারণ রাদারফোর্ডের পরমাণুর মডেল থেকে আমরা জানি কোন পরমাণুর একটি কেন্দ্রিকা থাকে যাকে নিউক্লিয়াস বলা হয়। এই নিউক্লিয়াস ধণাত্মক চার্জযুক্ত প্রোটন এবং চার্জ-নিরপেক্ষ নিউট্রন দিয়ে গঠিত। এবার, পরমাণুতে নিউক্লিয়াসের বাইরে ধণাত্মক চার্জযুক্ত প্রোটন সংখ্যার সমান সংখ্যক ঋণাত্মক চার্জযুক্ত ইলেকট্রন থাকে।
তাই, সামগ্রিক ভাবে কোন পরমাণু নিরপেক্ষ।
See lessবায়াসিং বলতে কী বুঝায়?
ঋণাত্মক পাই
মূলত বায়াসিং হচ্ছে কোন ট্রানজিস্টর সার্কিটের আউটপুট এবং ইনপুট ইম্পিড্যান্সের মধ্যে তারতম্য ঘটানো। অন্যভাবে বলা যায়, কোন ট্রানজিস্টরকে সচল রাখার জন্য বাহির থেকে যে DC সাপ্লাই দেয়া হয় তাকে বায়াসিং বলে।
মূলত বায়াসিং হচ্ছে কোন ট্রানজিস্টর সার্কিটের আউটপুট এবং ইনপুট ইম্পিড্যান্সের মধ্যে তারতম্য ঘটানো।
See lessঅন্যভাবে বলা যায়, কোন ট্রানজিস্টরকে সচল রাখার জন্য বাহির থেকে যে DC সাপ্লাই দেয়া হয় তাকে বায়াসিং বলে।
আমার অ্যান্ড্রয়েড ফোন কেন দ্রুত চার্জ হয় না?
ঋণাত্মক পাই
আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন দ্রুত চার্জ না হওয়ার জন্য নিম্নোক্ত কারণ গুলো থাকতে পারে। 1. চার্জের সময় অ্যাপ চালু রাখাঃ চার্জে দেওয়ার আগে দেখে নিন, সব অ্যাপ বন্ধ রয়েছে কি না। অনেকসময় ফোন লক থাকলেও, অ্যাপ রানিং থাকতে দেখা যায়। এতে ফোনের চার্জ কমে যায়। আবার চার্জ দিলেও ভালোভাবে চার্জ হয় না ফোনে। বা পুRead more
আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন দ্রুত চার্জ না হওয়ার জন্য নিম্নোক্ত কারণ গুলো থাকতে পারে।
1. চার্জের সময় অ্যাপ চালু রাখাঃ
চার্জে দেওয়ার আগে দেখে নিন, সব অ্যাপ বন্ধ রয়েছে কি না। অনেকসময় ফোন লক থাকলেও, অ্যাপ রানিং থাকতে দেখা যায়। এতে ফোনের চার্জ কমে যায়। আবার চার্জ দিলেও ভালোভাবে চার্জ হয় না ফোনে। বা পুরোপুরি চার্জ হতে অনেক সময় লাগে। তাই চার্জে বসানোর আগে ফোন অন থাকলেও ফেসবুক, টুইটারের মতো অ্যাপ লগআউট করেছেন কি না দেখে নিন।
2. চার্জের সময় কানেক্টিভিটি চালু রাখাঃ
ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ, জিপিএস, ডাটা কানেকশন ইত্যাদি ফিচারগুলো অনেক সময়ই দেখা যায় কাজ শেষে অনেক সময়ই বন্ধ করা হয় না। এগুলো চালু থাকলে ফোনের চার্জে ব্যাঘাত ঘটে। অতএব ফোনের চার্জ ঠিক রাখতে হলে ব্যবহারের পর সময়মতো সমস্ত অপশন বন্ধ করে দিন।
3. অ্যাডাপ্টার ব্যবহার করাঃ
ফোন কিনলে তার সঙ্গে দেওয়া হয় চার্জারও। কিন্তু অনেকেই সেই চার্জারের পরিবর্তে বাজার চলতি অ্যাডাপটার ব্যবহার করেন ফোনে চার্জ দিতে। এতে ফোনের চার্জ খুব ধীর গতিতে হয়। তাই কোনো কারণে ফোনের চার্জার খারাপ হয়ে গেলে বা জরুরি প্রয়োজন থাকলে তবেই অ্যাডপটার ব্যবহার করুন। অন্যথায়, এটি এড়িয়ে চলাই ভালো। কারণ নিয়মিত অ্যাডাপটার ব্যবহার করলে ফোন ও ফোনের ব্যাটারির আয়ু কমে আসে।
4. নকল চার্জার ব্যবহার করাঃ
আসল চার্জার দিয়ে সঠিক জায়গা থেকে ফোন চার্জ করুন সবসময়। অনেককেই ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ থেকে ফোন চার্জ করতে দেখা যায়। এতে কিন্তু চার্জ খুব ধীর গতিতে হয়। খেয়াল রাখুন, কোনো ইমার্জেন্সি পরিস্থিতিতে এভাবে চার্জ দিতে পারেন ফোনে। এটি আপনার সেকেন্ড অপশন হতে পারে। কিন্তু নিয়মিত আপনি এভাবে ফোন চার্জে বসাবেন না। তাহলে বেশিক্ষণ চার্জ থাকবে না ফোনে।
5. ব্যাটারিতে সমস্যাঃ
ব্যাটারি খারাপ হলে ফোনে বেশিক্ষণ চার্জ থাকার কথা নয়। তাই ফোনের ব্যাটারি পুরোনো হয়ে গেছে কি না খেয়াল রাখুন সেদিকেও। আবার অনেক সময় নতুন ব্যাটারি কিনলে সেটিতেও কোনো ডিফেক্ট থাকতে পারে। তাই চার্জ বেশিক্ষণ না থাকলে বা চার্জ না হলে দেখে নিন ব্যাটারির কন্ডিশনও।
৬. ইউএসবি পোর্টে সমস্যাঃ
See lessসবকিছু ঠিক থাকার পরেও চার্জ না হলে জানবেন আপনার ফোনের ইউএসবি পোর্টে কোনো সমস্যা আছে। হয়তো সেটি খারাপ হয়ে গেছে। তাই ফোন ঠিকমতো চার্জ নিচ্ছে না। সেক্ষেত্রে মোবাইল হার্ডওয়্যার প্রফেশনালকে দেখিয়ে নিতে পারেন আপনার ফোনটি। অথবা যেতে পারেন সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাছাকাছি কোনো সার্ভিস সেন্টারে। প্রথমে সার্ভিসিং সেন্টারে যাওয়াই ভালো।
অ্যান্ড্রয়েড (android) ফোনকে কীভাবে super fast করা যায়?
ঋণাত্মক পাই
অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে super fast করতে হলো আপনাকে নিম্নোক্ত কাজগুলো করতে হবেঃ ১. আপনার স্মার্ট ফোনটির ফার্মওয়্যার আপডেট করুন। আপডেটেড ফার্মওয়্যার অনেক ক্ষেত্রেই কিছু ল্যাগের সমস্যা দূর করে থাকে। ‘আপডেট’ এর অর্থই হচ্ছে আগের তুলনায় নতুন কিছু সুবিধা যোগ করা। আর, ফার্মওয়্যার আপডেটের মাধ্যমে স্মার্টফোন ছাড়াওRead more
অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে super fast করতে হলো আপনাকে নিম্নোক্ত কাজগুলো করতে হবেঃ
১. আপনার স্মার্ট ফোনটির ফার্মওয়্যার আপডেট করুন।
আপডেটেড ফার্মওয়্যার অনেক ক্ষেত্রেই কিছু ল্যাগের সমস্যা দূর করে থাকে। ‘আপডেট’ এর অর্থই হচ্ছে আগের তুলনায় নতুন কিছু সুবিধা যোগ করা। আর, ফার্মওয়্যার আপডেটের মাধ্যমে স্মার্টফোন ছাড়াও প্রতিটি ডিভাইসেরই কম-বেশি ক্যাপাবিলিটি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। অনেক সময় হয়ত সেই পরিবর্তন আপনার চোখে পরবে না তবে এমন অনেক ত্রুটি মুক্ত করার জন্য স্মার্টফোনের ফার্মওয়্যার আপডেট করা জরুরী।
আমরা সবাই জানি যে ‘রিসেট’ করার অর্থ হচ্ছে ‘পুনঃস্থাপন করা’ বা ‘নতুন করে করা’, আর স্মার্টফোনের ক্ষেত্রেও ‘রিসেট’ অপশনটি ঠিক এর অর্থের মতই কাজ করে। আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে যে আপনি যখন আপনার স্মার্টফোনটি কিনে এনেছিলেন তখন আপনার স্মার্টফোনটির অপারেটিং ছিল ভীষন স্মুথ? কিন্তু, সময়ের সাথে আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটির মধ্যে নানা রকম ফাইল জমা পরার কারনে সেই স্মার্টফোনটি হয়ে গিয়েছে ল্যাগি। এক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার স্মার্ট ফোনটি ‘ফ্যাক্টোরি রিসেট’ করেন তবে স্মার্ট ফোনটি থেকে সব ফাইল মুছে গিয়ে ঠিক সেই প্রথম কিনে আনার দিনের মত স্মুথ হয়ে যাবে। সব ফাইল বলতে আমি আপনার ব্যবহারের জন্য যে ফাইল গুলো জমা হয়েছিল সেগুলোই বুঝাচ্ছি। কিন্তু এতে করে যেহেতু সিস্টেম ফাইল মুছে যাচ্ছেনা তাই আপনি রিসেট করার পর পাবেন একদম স্মুথ একটি স্মার্টফোন।
২. মাঝে মাঝেই আপনার ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজ চেক করুন।
৩. স্মার্ট ফোনের মেমরীর পরিমান কমে গেলে স্মার্ট ফোনে আপনি ল্যাগ অনুভব করতে পারেন। এজন্য, আপনি মাঝে মাঝে আপনার ইন্টারনাল ফাইলে জমে থাকা গেমস, অ্যাপলিকেশন, মিডিয়া ফাইল যেমন, গান, ভিডিও ইত্যাদি এক্সটার্নাল স্টোরেজ তথা মেমরী কার্ডে চালান (ট্রান্সফার) করে দিন। তবে, বেশির ভাগ লো-এন্ড স্মার্টফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজের পরিমাণ কম হয়ে থাকে বিধায় এই টিপসটি সেই সব স্মার্ট ফোনে কাজ নাও করতে পারে।
৪. প্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন
আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে টাস্ক কিলারের মত কিছু প্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন ইন্সটল করে ব্যবহার করতে পারেন।
৫. ভালো মানের একটি এন্টিভাইরাস অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করতে পারেন। কম্পিউটারের মত স্মার্টফোনও নানা রকম ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে এবং একটি ভালো এন্টিভাইরাস এই সকল ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যারকে সনাক্ত করন এবং পরে মুছে ফেলে আপনার স্মার্টফোনটিকে কিছুটা হলেও গতিশীল করবে।
৬. ব্যবহার করতে পারেন ‘start up manager’ এর মত কিছু অ্যাপলিকেশন। এই অ্যাপলিকেশনের ফলে আপনি আপনার ফোন বুট বা রিস্টার্ট হবার সময় নির্ধারন করে দিতে পারবেন যে ঠিক কোন অ্যাপলিকেশন গুলো সক্রিয় হবে আর কোন গুল নিষ্ক্রিয় থাকবে।
৭. ‘cache cleaner’ অ্যাপলিকেশনগুলো মোবাইলের মেমরীতে জমে থাকা বিভিন্ন রকম কেচ ফাইল মুছে দিয়ে স্মার্টফোনকে স্মুথ করবে।
৮. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন গুলো মুছে ফেলুন।
৯. স্মার্ট ফোনটি রিস্টার্ট করুন।
See lessআমরা কম্পিউটারে কোন সমস্যায় পরলে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিয়ে থাকি, তাতে করে কম্পিউটারের সমস্যা কিছু ক্ষেত্রে দূর হয়ে যায়। স্মার্ট ফোনের ব্যপারটি একই। যদিও, এই ট্রিকসটি একটি টেম্পোরারী অপশন, তবুও এটা কাজ করে।
গ্রামীণ সিমের (Graminphone) প্রয়োজনীয় কোডগুলো কি?
ঋণাত্মক পাই
গ্রামীণ সিমের (Graminphone) প্রয়োজনীয় কোডগুলো হচ্ছে- 1. SIM Number Check : *2# 2. Balance Check : *566# 3. Minute Check : *566*24# , *566*20# 4. Package Check : *111*7*2# 5. SMS Check : *566*2# 6. MMS Check : *566*14# 7. Data (MB) Check : *566*10# , *567# 8. Call Me Back : *123*Number# 9. Net SettinRead more
গ্রামীণ সিমের (Graminphone) প্রয়োজনীয় কোডগুলো হচ্ছে-
1. SIM Number Check : *2#
2. Balance Check : *566#
3. Minute Check : *566*24# , *566*20#
4. Package Check : *111*7*2#
5. SMS Check : *566*2#
6. MMS Check : *566*14#
7. Data (MB) Check : *566*10# , *567#
8. Call Me Back : *123*Number#
9. Net Setting Request : *111*6*2#
10. Miss Call Alert (On) : type START MCA & Send to 6222
11. Miss Call Alert (Off) : Type STOP MCA & Send to 6222
12. All Service type “Stop all” and send 2332
13. Welcome tune : Type “Stop” and send to 4000
14. Internet off : *500*40#
15. Facebook Type “Stop” and send to 32665
16. Facebook USSD dial *325*22#
17. Mobile Twitting Type “Stop” and send to 9594
18. Call Block : Type “Stop CB” and send to 5678
19. Missed Call Alert write “STOP MCA” and send to 6222
20. Cricket Alert Service “Stop Cric” to 2002.
21. Sports service Type “STOP SN” and SMS to 2002.
22. Cricket service, type “STOP CR” and SMS to 2002.
23. Mobile Backup Write “Stop MB” and send to 6000
24. Buddy Tracker Type “Stop” and send to 3020
25. Music News Type “Stop BD ” and send to 4001
26. Voice Chat dial 2828 and press 8.
27. Entertainment Box Type “Stop” and send to 1234
28 Ebill type “Ebill cancel” and send to 2000.
29. Job News type “STOPJOBCATEGORY” to 3003.
30. Namaz timings: SMS “STOP N” to 2200.
31 Hadith sharif SMS “STOP H” to 2200.
32. Voice Mail Service Dial ##62# or ##67# or ##61# or ##21#
See lessরবি সিমের (Robi SIM) এর প্রয়োজনীয় কোড সমূহ কী?
ঋণাত্মক পাই
রবি সিমের (Robi SIM) এর প্রয়োজনীয় কোড সমূহ হচ্ছে- 1. SIM Number Check : *140*2*4# 2. Balance Check : *222# 3. Minute Check : *222*3# 4. Package Check : *140*14# 5. SMS Check : *222*11# 6. MMS Check : *222*13# 7. Data (MB) Check : *222*81# , 8444*88# 8. Net Setting Request : *140*7# 9. Miss Call AlerRead more
রবি সিমের (Robi SIM) এর প্রয়োজনীয় কোড সমূহ হচ্ছে-
1. SIM Number Check : *140*2*4#
2. Balance Check : *222#
3. Minute Check : *222*3#
4. Package Check : *140*14#
5. SMS Check : *222*11#
6. MMS Check : *222*13#
7. Data (MB) Check : *222*81# , 8444*88#
8. Net Setting Request : *140*7#
9. Miss Call Alert (On) : Type ON & Send to 8272
10. Miss Call Alert (Off) : Type OFF & Send to 8272
See lessবাংলালিংক (Banglalink SIM) সিমের প্রয়োজনীয় কোড গুলো কী কী?
ঋণাত্মক পাই
বাংলালিংক (Banglalink SIM) সিমের প্রয়োজনীয় কোড গুলো হল- 1. SIM Number Check : *511# 2. Balance Check : *124# 3. Minute Check : *124*2# 4. Package Check : *125# 5. SMS Check : *124*3# 6. MMS Check : *124*2# 7. Data (MB) Check : *124*5# , *222*3# 8. Call Me Back : *126*Number# 9. Net Setting Request :Read more
বাংলালিংক (Banglalink SIM) সিমের প্রয়োজনীয় কোড গুলো হল-
1. SIM Number Check : *511#
2. Balance Check : *124#
3. Minute Check : *124*2#
4. Package Check : *125#
5. SMS Check : *124*3#
6. MMS Check : *124*2#
7. Data (MB) Check : *124*5# , *222*3#
8. Call Me Back : *126*Number#
9. Net Setting Request : Type ALL & Sent to 3343
10. Miss Call Alert (On) : Type START & Send to 622
11. Miss Call Alert (Off) : Type STOP & Send to 622
See lessটেলিটক সিমের (Teletalk SIM) সকল প্রয়োজনীর কোড সমূহ কী কী?
ঋণাত্মক পাই
টেলিটক সিমের (Teletalk SIM) সকল প্রয়োজনীর কোড সমূহ হলো- 1. Show SIM Number : *551# Or Type “Tar” & send to 222 2. Balance Check : *152# 3. Minute Check : *152# 4. SMS Check : *152# 5. MMS Check : *152# 6. Data (MB) Check : *152# 7. Net Setting Request : Type SET & Send to 738 8. Miss Call AlRead more
টেলিটক সিমের (Teletalk SIM) সকল প্রয়োজনীর কোড সমূহ হলো-
1. Show SIM Number : *551# Or Type “Tar” & send to 222
2. Balance Check : *152#
3. Minute Check : *152#
4. SMS Check : *152#
5. MMS Check : *152#
6. Data (MB) Check : *152#
7. Net Setting Request : Type SET & Send to 738
8. Miss Call Alert (On) : Type REG & Send to 2455
9. Miss Call Alert (Off) : Type CAN & Send to 245
See lessঅ্যান্ড্রয়েড মোবাইলকে কিভাবে মোডেম হিসাবে ব্যবহার করা যায়?
ঋণাত্মক পাই
ইন্টারনেট সমর্থক মোবাইল ফোনকে মোডেম হিসাবে ব্যবহার করারও সুযোগ রয়েছে। এ জন্য প্রতিটি মোবাইলের জন্য আলাদা সফটওয়্যারের প্রয়োজন হয়। নকিয়া মোবাইল মোডেম হিসাবে ব্যবহার করতে নকিয়া পিসি স্যুট এবং স্যামসাং মোবাইল ব্যবহার করার জন্য স্যামসাং স্টুডিও সফটওয়্যার। লিংকটি দেখতে হলে অবশ্যই নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করতেRead more
ইন্টারনেট সমর্থক মোবাইল ফোনকে মোডেম হিসাবে ব্যবহার করারও সুযোগ রয়েছে। এ জন্য প্রতিটি মোবাইলের জন্য আলাদা সফটওয়্যারের প্রয়োজন হয়। নকিয়া মোবাইল মোডেম হিসাবে ব্যবহার করতে নকিয়া পিসি স্যুট এবং স্যামসাং মোবাইল ব্যবহার করার জন্য স্যামসাং স্টুডিও সফটওয়্যার। লিংকটি দেখতে হলে অবশ্যই নিবন্ধন অথবা প্রবেশ করতে হবে। ইনস্টল করতে হয় কম্পিউটারে।
See lessসেটআপ শেষে সফটওয়্যার খুলে ডেটা কেবল অথবা ব্লু টুথ সংযোগের মাধ্যমে কম্পিউটারের সঙ্গে মোবাইল ফোন সংযুক্ত করে নিতে হবে।
এর পর নকিয়ার ক্ষেত্রে connect to the internet লেখা বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এর পর One Touch Access নামের একটি বক্স আসবে, সেখানে প্রথমে Settings বাটনে ক্লিক করুন।
এ বার নীচে Next বাটনে ক্লিক করুন।
Configure the connection manually লেখার বাঁ পাশে গোল চিহ্নটি মার্ক করুন।
এ বার নীচে Next বাটনে ক্লিক করুন। এ বার Access Point লেখা খালি স্থানে ইন্টারনেট অ্যাকসেস ঠিকানাটি লিখতে হবে ‘অ্যানড্রয়েড’। User name ও Password-এর ঘরে কিছু লেখার প্রয়োজন নেই।
এ বার নীচে Finish বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এর পর One Touch Access-এ গিয়ে Connect বাটনে ক্লিক করুন। ইন্টারনেটের সঙ্গে কম্পিউটারটি সংযুক্ত হয়ে যাবে।
Android মোবাইলে চার্জ কম থাকে? কি করা যায়?
ঋণাত্মক পাই
Android মোবাইলে বেশি সময় ধরে চার্জ রাখতে হলে আপনাকে যা যা করতে হবেঃ ১. Live wallpaper ব্যবহার করবেন না। ২. মোবাইলে Homesceen এ বেশি widgets ব্যবহার করবেন না । ৩. চার্জ 25 এর কম হলে চার্জ দিবেন। ৪. কখনো চার্জ দিয়ে মোবাইল চালাবেন না ,তাহলে মোবাইলের ব্যাটারির উপর প্রভাব পড়বে। আর কখনওই একবারে চার্জ শেষRead more
Android মোবাইলে বেশি সময় ধরে চার্জ রাখতে হলে আপনাকে যা যা করতে হবেঃ
১. Live wallpaper ব্যবহার করবেন না।
See less২. মোবাইলে Homesceen এ বেশি widgets ব্যবহার করবেন না ।
৩. চার্জ 25 এর কম হলে চার্জ দিবেন।
৪. কখনো চার্জ দিয়ে মোবাইল চালাবেন না ,তাহলে মোবাইলের ব্যাটারির উপর প্রভাব পড়বে। আর কখনওই একবারে চার্জ শেষ করবেন না বা অতিরিক্ত চার্জ দিবেন না নাহলে ব্যাটারির উপর খারাপ প্রভাব পড়বে ।
৫. আপনার ডাউনলোড করা apps গুলো যদি রানিং এ থাকে তাহলে তাহলে সেগুলো স্টপ করবেন,যেভাবে করবেন : settings →Application→running Application… আর মোবাইলের কিছু অপ্রয়োজনীয় apps running এ থাকলে সেগুলো ও স্টপ করে দিবেন এতে কোন সমস্যা হবে না । হলে মোবাইল অপ করে অন করবেন তাহলেই ঠিক হয়ে যাবে ।
৬.কখনওই কোন apps কে হোম বাটন টিপ দিয়ে বের হবেন না ।তাহলে সেটি ব্যাকগ্রাউন্ড এ চলতে থাকবে। আপনি exit করে বের হবেন।
৭. মোবাইলের স্ক্রিন উজ্জ্বলতা কমিয়ে রাখবেন।
৮. ওয়াইফাই,অটো রোটেশন,ব্লুতুথ সবসময় অন না রাখাই ভালো।
এভাবে নিয়ম মেনে চললে আপনি আপনার মোবাইলে চার্জ বাঁচাতে পারবেন, ফলে সেটি বেশিক্ষন টিকে থাকবে।
মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানোর উপায় কী?
ঋণাত্মক পাই
আজকাল ইন্টারনেট ছাড়া চলা দায়৷ কিন্তু মোবাইলে ইন্টারনেট করতে গেলেই অনেকে স্লো ইন্টারনেট৷ কিন্তু মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানোর জন্য কয়েকটি পদ্ধতি নিলে খুব সহজেই ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানো যায়। যেমন- ১. মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো আনইনস্টল করুন৷ ২. আপনার মোবাইলের স্টোরেজের অপ্রয়োজনীয় ডেটা ডিলিট করুন৷ সRead more
আজকাল ইন্টারনেট ছাড়া চলা দায়৷ কিন্তু মোবাইলে ইন্টারনেট করতে গেলেই অনেকে স্লো ইন্টারনেট৷ কিন্তু মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানোর জন্য কয়েকটি পদ্ধতি নিলে খুব সহজেই ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানো যায়। যেমন-
১. মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো আনইনস্টল করুন৷
See less২. আপনার মোবাইলের স্টোরেজের অপ্রয়োজনীয় ডেটা ডিলিট করুন৷ স্টোরেজ বাড়ার সাথে সাথে আপনার ইন্টারনেটের স্পিডও বাড়বে৷
৩. মোবাইলের ‘ক্যাশড ডেটা’ কিয়ার করুন৷কারণ এগুলো শুধু মোবাইলের জায়গায় নস্ট করে না বরং আপনার মোবাইলের বিভিন্ন অ্যাপকেও স্লো করে দেয়৷
৪. আপনার এসডি কার্ড এর দিকেও খেয়াল রাখুন৷পারলে হাইস্পিড এসডি কার্ড ব্যবহার করুন৷ আপনি যদি স্লো এসডি কার্ড ব্যবহার করেন তাহলে তা আপনার মোবাইলের ডাউনলোড স্পিডকেও স্লো করে দেবে৷
৫. সবশেষে আপনার মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করতে অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে পারেন৷ যা আপনার মোবাইলের স্পিডকে বাড়াবে