পাওয়া যায়, তবে এখানে মানুষের ঘনত্ব প্রচুর এবং যত্রতত্র বাড়ি তৈরি হচ্ছে ফলে এখানে অনুসন্ধান বেশি করা যায়না। আর তাই একটু কম। একটা উদাহরণ দেই - পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা ৭০০+ কোটি কিন্তু শুধু এশিয়াতেই জনসংখ্যা ৪২০+ কোটি...> এতো বেশি জনসংখ্যার কারণে অনুসন্ধান করা কঠিন।
পাওয়া যায়, তবে এখানে মানুষের ঘনত্ব প্রচুর এবং যত্রতত্র বাড়ি তৈরি হচ্ছে ফলে এখানে অনুসন্ধান বেশি করা যায়না। আর তাই একটু কম। একটা উদাহরণ দেই – পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা ৭০০+ কোটি কিন্তু শুধু এশিয়াতেই জনসংখ্যা ৪২০+ কোটি…> এতো বেশি জনসংখ্যার কারণে অনুসন্ধান করা কঠিন।
আপেক্ষিক তত্ব অনুযায়ী, কোন বস্তুকে যদি কোন স্হানে রাখা হয়, সেটা তার সংলগ্ন স্হানকে বাকিয়ে ফেলে৷ যেমনটা ধরুন, চারদিকে খুটি দিয়ে আটকানো কোন পদার্থের উপর ভারী ইট রাখলে কাপড়টি নিচের দিকে বেকে, যায় না? চতুর্দিক থেকে? ঠিক তেমনটাই। ব্ল্যাকহোলের থাকে চরম অাকর্ষন ও বৃহৎ ভর৷ এর বিশাল ভরের জন্যে এর দিগন্ত সংলগRead more
আপেক্ষিক তত্ব অনুযায়ী, কোন বস্তুকে যদি কোন স্হানে রাখা হয়, সেটা তার সংলগ্ন স্হানকে বাকিয়ে ফেলে৷ যেমনটা ধরুন, চারদিকে খুটি দিয়ে আটকানো কোন পদার্থের উপর ভারী ইট রাখলে কাপড়টি নিচের দিকে বেকে, যায় না? চতুর্দিক থেকে? ঠিক তেমনটাই। ব্ল্যাকহোলের থাকে চরম অাকর্ষন ও বৃহৎ ভর৷ এর বিশাল ভরের জন্যে এর দিগন্ত সংলগ্ন স্হান অসীম বক্রতায় বেকে যায়। বেকে যাওয়ার মাত্রা এতো বেশী যে, স্হানটা বেঁকে নিজের ভেতরেই নিজে ঢুকে পড়ে। যেমন টা ধরুন, পর্দা যেমন বেকে গিয়েছিলো? সে পর্দাটা এতোই বেকে যাওয়া যে, বেকে নিচের যে অংশটা সেটা বেকে উপরের অংশের সাথে মিলে যাওয়া৷ এমন৷ আলোর পথ হচ্ছে স্হানস্বাপেক্ষ। তাই, ব্ল্যাকহোলের সংলগ্ন স্হানে যখন আলো পড়ে, তখন তা অসীম বক্রতার পথ বরাবর বার বার ঘুরতে থাকে। বের হতে পারে না। কারন বের হতে হলে এক দিক দিয়ে প্রবেশ করে অপর পাশ দিয়ে তো বের হতে হবে? কিন্তু স্হান টা যদি এমন বেকে যায় যে তা ধরুন সাইকেলের চাকার মতো, যে চাকার ভেতরের কিনারা ঘেষে কোন বস্তুকে নিয়ে যান তবে কি তা চাকাকে সারাজীবনে পার করতে পারবে? পারবে না৷ সারাজীবন কিন্তু সে পথেই ঘুরতে থাকবে। এজন্যে। কিন্তু ব্ল্যাকহোল আকর্ষন করে আলো শুষে নেয়। ব্যাপারটা এটা না।
আপনি দেখেন রেললাইন বাঁকা, কিন্তু লাইনের স্লিপার বাঁকা নয়। তদ্রুপ পৃথিবীর পরিধি এত বেশী যে, আপনি যেখানে যাবেন সেখানেই সমতল মনে হবে। ঠিক রেল লাইনের স্লিপারের মত। ভুল হলে সবাই ক্ষমা করবেন।
আপনি দেখেন রেললাইন বাঁকা, কিন্তু লাইনের স্লিপার বাঁকা নয়। তদ্রুপ পৃথিবীর পরিধি এত বেশী যে, আপনি যেখানে যাবেন সেখানেই সমতল মনে হবে। ঠিক রেল লাইনের স্লিপারের মত। ভুল হলে সবাই ক্ষমা করবেন।
ফুলমুন হলো যখন পৃথিবীতে যে পাশে সূর্য অবস্থান তার বিপরীত পাশে চাদ থাকে। এসময় চাঁদের যে অংশটুকু দেখতে পাই সেটা পুরোটাই আলোকিত হয় আর চাদের অপর পার্শ যেটা পৃথিবীর দিকে মুখ করে থাকেন সেটাতে আলো পড়েনা ফলে সেটা অন্ধকারই থেকে যায়। ফুলমুন হলো চাদের যে পৃষ্ঠ পৃথিবীর দিকে থাকে সেটা পূর্ণ আলোকিত হওয়া। চাদের অপRead more
ফুলমুন হলো যখন পৃথিবীতে যে পাশে সূর্য অবস্থান তার বিপরীত পাশে চাদ থাকে। এসময় চাঁদের যে অংশটুকু দেখতে পাই সেটা পুরোটাই আলোকিত হয় আর চাদের অপর পার্শ যেটা পৃথিবীর দিকে মুখ করে থাকেন সেটাতে আলো পড়েনা ফলে সেটা অন্ধকারই থেকে যায়। ফুলমুন হলো চাদের যে পৃষ্ঠ পৃথিবীর দিকে থাকে সেটা পূর্ণ আলোকিত হওয়া। চাদের অপর পৃষ্টে শুধু সূর্যগ্রহনের সময়ই আলো পড়ে।
অজু করার নিয়ম অজু করার জন্য বসার জায়গা ঃ উচু এবং পবিত্র স্থানে কিবলামুখী হয়ে অজু করা মুস্তাহাব । পানি ঢেলে নিতে হয় এমন পাত্র হলে তা বাম দিকে রাখা , আর হাত দিয়ে তুলে নিতে হলে পানির পুকুর বা হাউজ ডানে রেখে বসা মুস্তাহাব । অজুতে নাকে পানি দেয়ার নিয়ম ও ডান হাত দিয়ে নাকে পানি দিবে এবং বাম হাত দ্বRead more
অজু করার নিয়ম
অজু করার জন্য বসার জায়গা ঃ উচু এবং পবিত্র স্থানে কিবলামুখী হয়ে অজু করা মুস্তাহাব । পানি ঢেলে নিতে হয় এমন পাত্র হলে তা বাম দিকে রাখা , আর হাত দিয়ে তুলে নিতে হলে পানির পুকুর বা হাউজ ডানে রেখে বসা মুস্তাহাব । অজুতে নাকে পানি দেয়ার নিয়ম ও ডান হাত দিয়ে নাকে পানি দিবে এবং বাম হাত দ্বারা নাক ঝাড়বে । বাম হাতের কনিষ্ঠাঙ্গুলের অগ্রভাগ দিয়ে নাক পরিস্কার করবে । এ ছাড়া কনিষ্ঠ ও বৃদ্ধাঙ্গুল দিয়েও নাক পরিস্কার করা যায় । তিন বার নাকে পানি দেয়া সুন্নাত । অজুতে মুখমন্ডল ধােয়ার নিয়ম ঃ উভয় হাতে পানি নিয়ে সমস্ত মুখমন্ডল ধৈত করবে । কপালের চুলের গােড়া থেকে থুতনীর নীচ এবং এক কানের লতি হতে অপর কানের লতি পর্যন্ত এমন ভাবে পানি পাৈছানাে যাতে করে একটি পশম পরিমান জায়গাও শুকনাে না থাকে । ঘন দাড়ি হলে খিলাল করে দিতে হবে । কনুই সহ হাত ধৈত করার নিয়ম ও হাতের তালুতে পানি নিয়ে আঙ্গুলের অগ্রভাগ থেকে ধৌত শুরু করবে , কনুই পর্যন্ত পানি পৌছার পর হাতের অগ্রভাগ নীচু করবে যাতে করে ধৌত করা পানি আঙ্গুলের অগ্রভাগ দিয়ে নীচে গড়িয়ে পড়ে ।মাথা মাসাহ করার নিয়ম ও মাথার চার ভাগের এক ভাগ মাসাহ করা ফরয । সম্পূর্ণ মাথা মাসাহ করা সুন্নাত । পানিতে হাত ডুবায়ে বা হাতে পানি নিয়ে ঝেড়ে ফেলবে । তারপর ভেজা হাত একবার মাথায় ফিরাবে । দুই হাত ভিজিয়ে হাতের পুরাে তা আঙ্গুলের পেটসহ মাথার অগ্রভাগে রেখে মাথা জুড়ে পেছনের দিকে টেনে নিয়ে মাসাহ করবে । গােড়ালীসহ পা ধৌত করার নিয়ম ও ডান হাত দিয়ে পায়ের সামনের অংশে পানি ঢালা সুন্নাত । বাম হাত দিয়ে পা ও পায়ের তলদেশ মর্দন করা মুস্তাহাব । পায়ের আঙ্গুল খিলাল করা সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ । প্রথমে ডান পায়ের কনিষ্ঠা ও অনামিকা আঙ্গুলীদ্বয়ের মাঝে নীচ থেকে আঙ্গুল প্রবেশ করায়ে বাম পাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুল দ্বারা খিলাল করবে । ডান পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুলে গিয়ে শেষ করবে । তারপর বাম বাম হাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুল দ্বারা বাম পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুল থেকে কনিষ্ঠা আঙ্গুলে গিয়ে শেষ করবে ।
ওযুর ফরযসমূহ মানুষের জীবনকে সুন্দর করে গড়ে তােলার জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদেরকে হৃদয়ের পবিত্রতা অর্জনের পাশা - পাশি বাহ্যিক পবিত্রতার প্রথম ধাপ হিসেবে ওযূর বিধানাবলী বর্ণনা করেন । তিনি বলেন- অর্থাৎ ঃ- “ হে ঈমানদারগণ ! যখন তােমরা নামাযের জন্য প্রস্তুত হও [ এবং যখন ওযূহীন অবস্থায় থাক | তRead more
ওযুর ফরযসমূহ
মানুষের জীবনকে সুন্দর করে গড়ে তােলার জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদেরকে হৃদয়ের পবিত্রতা অর্জনের পাশা – পাশি বাহ্যিক পবিত্রতার প্রথম ধাপ হিসেবে ওযূর বিধানাবলী বর্ণনা করেন । তিনি বলেন-
অর্থাৎ ঃ- “ হে ঈমানদারগণ ! যখন তােমরা নামাযের জন্য প্রস্তুত হও [ এবং যখন ওযূহীন অবস্থায় থাক | তখন মুখমণ্ডল ও কনুইসহ দু’হাত ধৌত কর , তােমাদের মাথা মাসেহ কর এবং উভয় পা টাখনু ধৌত কর । ” নামায যেহেতু শ্রেষ্ঠ ইবাদাত , সেহেতু আল্লাহ তায়ালা বান্দাহকে উত্তম । রূপে পবিত্রতা লাভ করার নিয়মাবলী বর্ণনা করে দিয়েছেন । আলােচ্য আয়াতের আলােকে ওযুর ৪ টি ফরয নিম্নে দেয়া হলাে-.
১. সম্পূর্ণ মুখ – মণ্ডল ভালভাবে ধৌত করা । অর্থাৎ ললাটের উপরিভাগের চুল গজানাের স্থান হতে থুতনীর নীচ পর্যন্ত এবং এক কানের লতি হতে অন্য কানের লতি পর্যন্ত ভালভাবে ধৌত করা ।
২. কনুইসহ দু’হাত ভালভাবে ধৌত করা ।
৩. মাথার চার ভাগের এক ভাগ , মাসেহ করা ।
৪. দু’পায়ের ছােট গিরাসহ ধৌত করা ।
নিম্ন লিখিত কারণে ওযু ভঙ্গ হয়- ১. শরীরের কোন অংশ থেকে রক্ত বা পুঁজ বের হয়ে গড়িয়ে পড়লে । ২. যে কোন অবস্থায় তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়লে । ৩. প্রস্রাব বা পায়খানা করলে । ৪. মুখ ভরে বমি হলে । ৫ . পায়খানা প্রস্রাবের পথ দিয়ে কোন কিছু বের হলে । ৬. জ্ঞান হারালে । ৭ . পাগল বা মাতাল হলে । ৮. নামাযের মধ্যRead more
নিম্ন লিখিত কারণে ওযু ভঙ্গ হয়-
১. শরীরের কোন অংশ থেকে রক্ত বা পুঁজ বের হয়ে গড়িয়ে পড়লে ।
২. যে কোন অবস্থায় তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়লে । ৩. প্রস্রাব বা পায়খানা করলে ।
৪. মুখ ভরে বমি হলে ।
৫ . পায়খানা প্রস্রাবের পথ দিয়ে কোন কিছু বের হলে ।
৬. জ্ঞান হারালে ।
৭ . পাগল বা মাতাল হলে ।
৮. নামাযের মধ্যে উচ্চস্বরে হাসলে।
৯. গুহ্যদ্বার দিয়ে ক্রিমি বের হলে ।
১০. স্বামী – স্ত্রীর গুপ্ত অঙ্গ একত্রে মিলিত হলে ।
ওযূর সুন্নাতসমূহ ১. নিয়ত করা । ২. বিসমিল্লাহ বলে ওযূ আরম্ভ করা । ৩. হাতের আঙ্গুলগুলাে খিলাল করা । ৪. উভয় হাত কবজি পর্যন্ত তিনবার ধৌত করা । ৫. মিসওয়াক করা । ৬. তিনবার কুলি করা । ৭. তিনবার নাকে পানি দেয়া । ৮. সম্পূর্ণ মুখমণ্ডল তিনবার ধৌত করা । ৯. উভয় হাত কনুইসহ তিনবার ধৌত করা । ১০. সমস্ত মাথা একবRead more
ওযূর সুন্নাতসমূহ
১. নিয়ত করা ।
২. বিসমিল্লাহ বলে ওযূ আরম্ভ করা ।
৩. হাতের আঙ্গুলগুলাে খিলাল করা ।
৪. উভয় হাত কবজি পর্যন্ত তিনবার ধৌত করা । ৫. মিসওয়াক করা
। ৬. তিনবার কুলি করা ।
৭. তিনবার নাকে পানি দেয়া ।
৮. সম্পূর্ণ মুখমণ্ডল তিনবার ধৌত করা ।
৯. উভয় হাত কনুইসহ তিনবার ধৌত করা । ১০. সমস্ত মাথা একবার মাসেহ করা । ১১. উভয় কান একবার মাসেহ করা ।
১২. টাখনু পর্যন্ত উভয় পা তিনবার ধৌত করা ।
১৩. পায়ের আঙ্গুলগুলাে খিলাল করা ।
১৪. এক অঙ্গ শুকানাের পূর্বেই অন্য অঙ্গ ধৌত করা ।
১৫. ধারাবাহিকতা বজায় রেখে ওয়ূর কাজগুলাে সম্পূর্ণ করা ।
কোন লােক যদি ভুলবশতঃ কিংবা অন্য কোন শরীয়তের অসুবিধার করনে নামাযের নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কোন নামায আদায় করতে না পরে তখন ঐ নামায পরবর্তী সময় আদায় করে নেয়াকে কাযা নামায বলে । শরীয়তের বিধান মতে ফরয ও ওয়াজিব নামাযের কাযা আদায় করতে হয় । সুন্নাত নামাযের কাযা আদায় করতে হয় না । তবে ফজর নামাযেরRead more
কোন লােক যদি ভুলবশতঃ কিংবা অন্য কোন শরীয়তের অসুবিধার করনে নামাযের নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কোন নামায আদায় করতে না পরে তখন ঐ নামায পরবর্তী সময় আদায় করে নেয়াকে কাযা নামায বলে । শরীয়তের বিধান মতে ফরয ও ওয়াজিব নামাযের কাযা আদায় করতে হয় । সুন্নাত নামাযের কাযা আদায় করতে হয় না । তবে ফজর নামাযের কাযা যদি ঐ দিন দুপুরের মধ্যে আদায় করে নেয়া হয় , তখন সুন্নাতেরও কাযা আদায় করতে হবে । যদি যােহরের ওয়াক্ত এসে যায় , তবে শুধু ফজরের কাযা আদায় করবে । তবে অবশ্যই শতর্ক থাকতে হবে যদি নামাজ কাযা হয়ে যায় তা সাথে সাথে আদায় করে নিবে । কারণ মানুষের মৃত্যু যে কোন সময় হতে পারে ।
প্রথমেই আপনাকে আমার মনের গভীরের থেকে সশ্রদ্ধ সম্মান জানাই 🙏🙏🙏🙏 আপনি যে বুঝতে পেরেছেন যে রাগ এবং অহংকারই মানুষের সবথেকে বড় শত্রু সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি খুবই সাধারণ একজন মানুষ তবুও আমার সাধ্যমত মতো কয়েকটি পন্থা বলছি যা ব্যবহার করে আমি মোটামুটি সফল ১▪যখন রাগ এবং ক্রোধ হবে তখন আপনার ধর্ম অনুযRead more
প্রথমেই আপনাকে আমার মনের গভীরের থেকে সশ্রদ্ধ সম্মান জানাই 🙏🙏🙏🙏
আপনি যে বুঝতে পেরেছেন যে রাগ এবং অহংকারই মানুষের সবথেকে বড় শত্রু সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি খুবই সাধারণ একজন মানুষ তবুও আমার সাধ্যমত মতো কয়েকটি পন্থা বলছি যা ব্যবহার করে আমি মোটামুটি সফল
১▪যখন রাগ এবং ক্রোধ হবে তখন আপনার ধর্ম অনুযায়ী আপনার সৃষ্টিকর্তার নাম স্মরণ করুন।
২▪ রাগ এবং অহংকার হলে মাটির দিকে তাকিয়ে ভাবুন এই মাটির সাথে আমরা কতই অত্যাচার করি কিন্তু কই সে তো প্রতিবাদ করে না। তাই মাটির মতো সহনশীল হোন।
৩▪ আপনি যাকে সবথেকে বেশি ভালবাসেন তার কথা মনে করে চ্যালেঞ্জ নিন যে আপনাকে শুধুমাত্র আপনার ভালবাসার মানুষের জন্য আপনার রাগ এবং অহংকার কে বশ করতে হবে। ওর জন্য আমাকে পারতেই হবে নিজেকে শুধরোতে। এই পদ্ধতিটি আমার জন্য সবথেকে বেশি কার্যকর।
ডায়নোসর তো পুরো পৃথিবীতে ছিল তাহলে আমাদের এশিয়াতে তাদের ফসিল কেন কম বা একদম পাওয়া যায় না ?
Asadul Islam Shimul
পাওয়া যায়, তবে এখানে মানুষের ঘনত্ব প্রচুর এবং যত্রতত্র বাড়ি তৈরি হচ্ছে ফলে এখানে অনুসন্ধান বেশি করা যায়না। আর তাই একটু কম। একটা উদাহরণ দেই - পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা ৭০০+ কোটি কিন্তু শুধু এশিয়াতেই জনসংখ্যা ৪২০+ কোটি...> এতো বেশি জনসংখ্যার কারণে অনুসন্ধান করা কঠিন।
পাওয়া যায়, তবে এখানে মানুষের ঘনত্ব প্রচুর এবং যত্রতত্র বাড়ি তৈরি হচ্ছে ফলে এখানে অনুসন্ধান বেশি করা যায়না। আর তাই একটু কম। একটা উদাহরণ দেই – পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা ৭০০+ কোটি কিন্তু শুধু এশিয়াতেই জনসংখ্যা ৪২০+ কোটি…> এতো বেশি জনসংখ্যার কারণে অনুসন্ধান করা কঠিন।
See lessব্ল্যাক হোলে আলো ঢুকলে বের হতে পারেনা কেন?
Asadul Islam Shimul
আপেক্ষিক তত্ব অনুযায়ী, কোন বস্তুকে যদি কোন স্হানে রাখা হয়, সেটা তার সংলগ্ন স্হানকে বাকিয়ে ফেলে৷ যেমনটা ধরুন, চারদিকে খুটি দিয়ে আটকানো কোন পদার্থের উপর ভারী ইট রাখলে কাপড়টি নিচের দিকে বেকে, যায় না? চতুর্দিক থেকে? ঠিক তেমনটাই। ব্ল্যাকহোলের থাকে চরম অাকর্ষন ও বৃহৎ ভর৷ এর বিশাল ভরের জন্যে এর দিগন্ত সংলগRead more
আপেক্ষিক তত্ব অনুযায়ী, কোন বস্তুকে যদি কোন স্হানে রাখা হয়, সেটা তার সংলগ্ন স্হানকে বাকিয়ে ফেলে৷ যেমনটা ধরুন, চারদিকে খুটি দিয়ে আটকানো কোন পদার্থের উপর ভারী ইট রাখলে কাপড়টি নিচের দিকে বেকে, যায় না? চতুর্দিক থেকে? ঠিক তেমনটাই। ব্ল্যাকহোলের থাকে চরম অাকর্ষন ও বৃহৎ ভর৷ এর বিশাল ভরের জন্যে এর দিগন্ত সংলগ্ন স্হান অসীম বক্রতায় বেকে যায়। বেকে যাওয়ার মাত্রা এতো বেশী যে, স্হানটা বেঁকে নিজের ভেতরেই নিজে ঢুকে পড়ে। যেমন টা ধরুন, পর্দা যেমন বেকে গিয়েছিলো? সে পর্দাটা এতোই বেকে যাওয়া যে, বেকে নিচের যে অংশটা সেটা বেকে উপরের অংশের সাথে মিলে যাওয়া৷ এমন৷ আলোর পথ হচ্ছে স্হানস্বাপেক্ষ। তাই, ব্ল্যাকহোলের সংলগ্ন স্হানে যখন আলো পড়ে, তখন তা অসীম বক্রতার পথ বরাবর বার বার ঘুরতে থাকে। বের হতে পারে না। কারন বের হতে হলে এক দিক দিয়ে প্রবেশ করে অপর পাশ দিয়ে তো বের হতে হবে? কিন্তু স্হান টা যদি এমন বেকে যায় যে তা ধরুন সাইকেলের চাকার মতো, যে চাকার ভেতরের কিনারা ঘেষে কোন বস্তুকে নিয়ে যান তবে কি তা চাকাকে সারাজীবনে পার করতে পারবে? পারবে না৷ সারাজীবন কিন্তু সে পথেই ঘুরতে থাকবে। এজন্যে। কিন্তু ব্ল্যাকহোল আকর্ষন করে আলো শুষে নেয়। ব্যাপারটা এটা না।
See lessআমরা পৃথিবীপৃষ্ঠে বাস করি। তাহলে পৃথিবী গোলাকার হলে যারা পার্শ্বদেশে থাকি তারা সব সময় সোজা থাকি কিভাবে? আমাদের তো ৪৫ ডিগ্রী বাঁকা থাকার কথা?
Asadul Islam Shimul
আপনি দেখেন রেললাইন বাঁকা, কিন্তু লাইনের স্লিপার বাঁকা নয়। তদ্রুপ পৃথিবীর পরিধি এত বেশী যে, আপনি যেখানে যাবেন সেখানেই সমতল মনে হবে। ঠিক রেল লাইনের স্লিপারের মত। ভুল হলে সবাই ক্ষমা করবেন।
আপনি দেখেন রেললাইন বাঁকা, কিন্তু লাইনের স্লিপার বাঁকা নয়। তদ্রুপ পৃথিবীর পরিধি এত বেশী যে, আপনি যেখানে যাবেন সেখানেই সমতল মনে হবে। ঠিক রেল লাইনের স্লিপারের মত। ভুল হলে সবাই ক্ষমা করবেন।
See lessচাঁদকে ফুল মুন বলা হয় কেন? যেখানে পৃথিবী থেকে চাঁদের ৫৯ শতাংশ দেখা যায়।বাকি ৪১ শতাংশ নাকি কখনোই দেখা যায় না।
Asadul Islam Shimul
ফুলমুন হলো যখন পৃথিবীতে যে পাশে সূর্য অবস্থান তার বিপরীত পাশে চাদ থাকে। এসময় চাঁদের যে অংশটুকু দেখতে পাই সেটা পুরোটাই আলোকিত হয় আর চাদের অপর পার্শ যেটা পৃথিবীর দিকে মুখ করে থাকেন সেটাতে আলো পড়েনা ফলে সেটা অন্ধকারই থেকে যায়। ফুলমুন হলো চাদের যে পৃষ্ঠ পৃথিবীর দিকে থাকে সেটা পূর্ণ আলোকিত হওয়া। চাদের অপRead more
আগুন কি?
Asadul Islam Shimul
Fire এর বাংলা অর্থ
Fire এর বাংলা অর্থ
See lessঅজু কিভাবে করতে হয়?
Asadul Islam Shimul
অজু করার নিয়ম অজু করার জন্য বসার জায়গা ঃ উচু এবং পবিত্র স্থানে কিবলামুখী হয়ে অজু করা মুস্তাহাব । পানি ঢেলে নিতে হয় এমন পাত্র হলে তা বাম দিকে রাখা , আর হাত দিয়ে তুলে নিতে হলে পানির পুকুর বা হাউজ ডানে রেখে বসা মুস্তাহাব । অজুতে নাকে পানি দেয়ার নিয়ম ও ডান হাত দিয়ে নাকে পানি দিবে এবং বাম হাত দ্বRead more
অজু করার নিয়ম
See lessঅজু করার জন্য বসার জায়গা ঃ উচু এবং পবিত্র স্থানে কিবলামুখী হয়ে অজু করা মুস্তাহাব । পানি ঢেলে নিতে হয় এমন পাত্র হলে তা বাম দিকে রাখা , আর হাত দিয়ে তুলে নিতে হলে পানির পুকুর বা হাউজ ডানে রেখে বসা মুস্তাহাব । অজুতে নাকে পানি দেয়ার নিয়ম ও ডান হাত দিয়ে নাকে পানি দিবে এবং বাম হাত দ্বারা নাক ঝাড়বে । বাম হাতের কনিষ্ঠাঙ্গুলের অগ্রভাগ দিয়ে নাক পরিস্কার করবে । এ ছাড়া কনিষ্ঠ ও বৃদ্ধাঙ্গুল দিয়েও নাক পরিস্কার করা যায় । তিন বার নাকে পানি দেয়া সুন্নাত । অজুতে মুখমন্ডল ধােয়ার নিয়ম ঃ উভয় হাতে পানি নিয়ে সমস্ত মুখমন্ডল ধৈত করবে । কপালের চুলের গােড়া থেকে থুতনীর নীচ এবং এক কানের লতি হতে অপর কানের লতি পর্যন্ত এমন ভাবে পানি পাৈছানাে যাতে করে একটি পশম পরিমান জায়গাও শুকনাে না থাকে । ঘন দাড়ি হলে খিলাল করে দিতে হবে । কনুই সহ হাত ধৈত করার নিয়ম ও হাতের তালুতে পানি নিয়ে আঙ্গুলের অগ্রভাগ থেকে ধৌত শুরু করবে , কনুই পর্যন্ত পানি পৌছার পর হাতের অগ্রভাগ নীচু করবে যাতে করে ধৌত করা পানি আঙ্গুলের অগ্রভাগ দিয়ে নীচে গড়িয়ে পড়ে ।মাথা মাসাহ করার নিয়ম ও মাথার চার ভাগের এক ভাগ মাসাহ করা ফরয । সম্পূর্ণ মাথা মাসাহ করা সুন্নাত । পানিতে হাত ডুবায়ে বা হাতে পানি নিয়ে ঝেড়ে ফেলবে । তারপর ভেজা হাত একবার মাথায় ফিরাবে । দুই হাত ভিজিয়ে হাতের পুরাে তা আঙ্গুলের পেটসহ মাথার অগ্রভাগে রেখে মাথা জুড়ে পেছনের দিকে টেনে নিয়ে মাসাহ করবে । গােড়ালীসহ পা ধৌত করার নিয়ম ও ডান হাত দিয়ে পায়ের সামনের অংশে পানি ঢালা সুন্নাত । বাম হাত দিয়ে পা ও পায়ের তলদেশ মর্দন করা মুস্তাহাব । পায়ের আঙ্গুল খিলাল করা সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ । প্রথমে ডান পায়ের কনিষ্ঠা ও অনামিকা আঙ্গুলীদ্বয়ের মাঝে নীচ থেকে আঙ্গুল প্রবেশ করায়ে বাম পাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুল দ্বারা খিলাল করবে । ডান পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুলে গিয়ে শেষ করবে । তারপর বাম বাম হাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুল দ্বারা বাম পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুল থেকে কনিষ্ঠা আঙ্গুলে গিয়ে শেষ করবে ।
ওযুর ফরযসমূহ কি কি?
Asadul Islam Shimul
ওযুর ফরযসমূহ মানুষের জীবনকে সুন্দর করে গড়ে তােলার জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদেরকে হৃদয়ের পবিত্রতা অর্জনের পাশা - পাশি বাহ্যিক পবিত্রতার প্রথম ধাপ হিসেবে ওযূর বিধানাবলী বর্ণনা করেন । তিনি বলেন- অর্থাৎ ঃ- “ হে ঈমানদারগণ ! যখন তােমরা নামাযের জন্য প্রস্তুত হও [ এবং যখন ওযূহীন অবস্থায় থাক | তRead more
ওযুর ফরযসমূহ
মানুষের জীবনকে সুন্দর করে গড়ে তােলার জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদেরকে হৃদয়ের পবিত্রতা অর্জনের পাশা – পাশি বাহ্যিক পবিত্রতার প্রথম ধাপ হিসেবে ওযূর বিধানাবলী বর্ণনা করেন । তিনি বলেন-
অর্থাৎ ঃ- “ হে ঈমানদারগণ ! যখন তােমরা নামাযের জন্য প্রস্তুত হও [ এবং যখন ওযূহীন অবস্থায় থাক | তখন মুখমণ্ডল ও কনুইসহ দু’হাত ধৌত কর , তােমাদের মাথা মাসেহ কর এবং উভয় পা টাখনু ধৌত কর । ” নামায যেহেতু শ্রেষ্ঠ ইবাদাত , সেহেতু আল্লাহ তায়ালা বান্দাহকে উত্তম । রূপে পবিত্রতা লাভ করার নিয়মাবলী বর্ণনা করে দিয়েছেন । আলােচ্য আয়াতের আলােকে ওযুর ৪ টি ফরয নিম্নে দেয়া হলাে-.
See less১. সম্পূর্ণ মুখ – মণ্ডল ভালভাবে ধৌত করা । অর্থাৎ ললাটের উপরিভাগের চুল গজানাের স্থান হতে থুতনীর নীচ পর্যন্ত এবং এক কানের লতি হতে অন্য কানের লতি পর্যন্ত ভালভাবে ধৌত করা ।
২. কনুইসহ দু’হাত ভালভাবে ধৌত করা ।
৩. মাথার চার ভাগের এক ভাগ , মাসেহ করা ।
৪. দু’পায়ের ছােট গিরাসহ ধৌত করা ।
ওযু ভঙ্গের কারণসমূহ কি কি?
Asadul Islam Shimul
নিম্ন লিখিত কারণে ওযু ভঙ্গ হয়- ১. শরীরের কোন অংশ থেকে রক্ত বা পুঁজ বের হয়ে গড়িয়ে পড়লে । ২. যে কোন অবস্থায় তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়লে । ৩. প্রস্রাব বা পায়খানা করলে । ৪. মুখ ভরে বমি হলে । ৫ . পায়খানা প্রস্রাবের পথ দিয়ে কোন কিছু বের হলে । ৬. জ্ঞান হারালে । ৭ . পাগল বা মাতাল হলে । ৮. নামাযের মধ্যRead more
নিম্ন লিখিত কারণে ওযু ভঙ্গ হয়-
See less১. শরীরের কোন অংশ থেকে রক্ত বা পুঁজ বের হয়ে গড়িয়ে পড়লে ।
২. যে কোন অবস্থায় তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়লে । ৩. প্রস্রাব বা পায়খানা করলে ।
৪. মুখ ভরে বমি হলে ।
৫ . পায়খানা প্রস্রাবের পথ দিয়ে কোন কিছু বের হলে ।
৬. জ্ঞান হারালে ।
৭ . পাগল বা মাতাল হলে ।
৮. নামাযের মধ্যে উচ্চস্বরে হাসলে।
৯. গুহ্যদ্বার দিয়ে ক্রিমি বের হলে ।
১০. স্বামী – স্ত্রীর গুপ্ত অঙ্গ একত্রে মিলিত হলে ।
ওযুর সুন্নাত সমূহ কি কি?
Asadul Islam Shimul
ওযূর সুন্নাতসমূহ ১. নিয়ত করা । ২. বিসমিল্লাহ বলে ওযূ আরম্ভ করা । ৩. হাতের আঙ্গুলগুলাে খিলাল করা । ৪. উভয় হাত কবজি পর্যন্ত তিনবার ধৌত করা । ৫. মিসওয়াক করা । ৬. তিনবার কুলি করা । ৭. তিনবার নাকে পানি দেয়া । ৮. সম্পূর্ণ মুখমণ্ডল তিনবার ধৌত করা । ৯. উভয় হাত কনুইসহ তিনবার ধৌত করা । ১০. সমস্ত মাথা একবRead more
ওযূর সুন্নাতসমূহ
See less১. নিয়ত করা ।
২. বিসমিল্লাহ বলে ওযূ আরম্ভ করা ।
৩. হাতের আঙ্গুলগুলাে খিলাল করা ।
৪. উভয় হাত কবজি পর্যন্ত তিনবার ধৌত করা । ৫. মিসওয়াক করা
। ৬. তিনবার কুলি করা ।
৭. তিনবার নাকে পানি দেয়া ।
৮. সম্পূর্ণ মুখমণ্ডল তিনবার ধৌত করা ।
৯. উভয় হাত কনুইসহ তিনবার ধৌত করা । ১০. সমস্ত মাথা একবার মাসেহ করা । ১১. উভয় কান একবার মাসেহ করা ।
১২. টাখনু পর্যন্ত উভয় পা তিনবার ধৌত করা ।
১৩. পায়ের আঙ্গুলগুলাে খিলাল করা ।
১৪. এক অঙ্গ শুকানাের পূর্বেই অন্য অঙ্গ ধৌত করা ।
১৫. ধারাবাহিকতা বজায় রেখে ওয়ূর কাজগুলাে সম্পূর্ণ করা ।
কাযা নামায আদায়ের নিয়ম কি?
Asadul Islam Shimul
কোন লােক যদি ভুলবশতঃ কিংবা অন্য কোন শরীয়তের অসুবিধার করনে নামাযের নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কোন নামায আদায় করতে না পরে তখন ঐ নামায পরবর্তী সময় আদায় করে নেয়াকে কাযা নামায বলে । শরীয়তের বিধান মতে ফরয ও ওয়াজিব নামাযের কাযা আদায় করতে হয় । সুন্নাত নামাযের কাযা আদায় করতে হয় না । তবে ফজর নামাযেরRead more
কোন লােক যদি ভুলবশতঃ কিংবা অন্য কোন শরীয়তের অসুবিধার করনে নামাযের নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কোন নামায আদায় করতে না পরে তখন ঐ নামায পরবর্তী সময় আদায় করে নেয়াকে কাযা নামায বলে । শরীয়তের বিধান মতে ফরয ও ওয়াজিব নামাযের কাযা আদায় করতে হয় । সুন্নাত নামাযের কাযা আদায় করতে হয় না । তবে ফজর নামাযের কাযা যদি ঐ দিন দুপুরের মধ্যে আদায় করে নেয়া হয় , তখন সুন্নাতেরও কাযা আদায় করতে হবে । যদি যােহরের ওয়াক্ত এসে যায় , তবে শুধু ফজরের কাযা আদায় করবে । তবে অবশ্যই শতর্ক থাকতে হবে যদি নামাজ কাযা হয়ে যায় তা সাথে সাথে আদায় করে নিবে । কারণ মানুষের মৃত্যু যে কোন সময় হতে পারে ।
See lessকিভাবে রাগ কন্ট্রোল করবেন?
Asadul Islam Shimul
প্রথমেই আপনাকে আমার মনের গভীরের থেকে সশ্রদ্ধ সম্মান জানাই 🙏🙏🙏🙏 আপনি যে বুঝতে পেরেছেন যে রাগ এবং অহংকারই মানুষের সবথেকে বড় শত্রু সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি খুবই সাধারণ একজন মানুষ তবুও আমার সাধ্যমত মতো কয়েকটি পন্থা বলছি যা ব্যবহার করে আমি মোটামুটি সফল ১▪যখন রাগ এবং ক্রোধ হবে তখন আপনার ধর্ম অনুযRead more
প্রথমেই আপনাকে আমার মনের গভীরের থেকে সশ্রদ্ধ সম্মান জানাই 🙏🙏🙏🙏
আপনি যে বুঝতে পেরেছেন যে রাগ এবং অহংকারই মানুষের সবথেকে বড় শত্রু সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি খুবই সাধারণ একজন মানুষ তবুও আমার সাধ্যমত মতো কয়েকটি পন্থা বলছি যা ব্যবহার করে আমি মোটামুটি সফল
১▪যখন রাগ এবং ক্রোধ হবে তখন আপনার ধর্ম অনুযায়ী আপনার সৃষ্টিকর্তার নাম স্মরণ করুন।
২▪ রাগ এবং অহংকার হলে মাটির দিকে তাকিয়ে ভাবুন এই মাটির সাথে আমরা কতই অত্যাচার করি কিন্তু কই সে তো প্রতিবাদ করে না। তাই মাটির মতো সহনশীল হোন।
৩▪ আপনি যাকে সবথেকে বেশি ভালবাসেন তার কথা মনে করে চ্যালেঞ্জ নিন যে আপনাকে শুধুমাত্র আপনার ভালবাসার মানুষের জন্য আপনার রাগ এবং অহংকার কে বশ করতে হবে। ওর জন্য আমাকে পারতেই হবে নিজেকে শুধরোতে। এই পদ্ধতিটি আমার জন্য সবথেকে বেশি কার্যকর।
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
See less