বাংলাদেশের বাজারে শক্তিশালী কিছু ভারতীয় পণ্য ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা - প্রতিষ্ঠান - ১. কিংফিশার ২. আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক ৩. এয়ারটেল ৪. স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ৫. এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক ৬. এয়ার ইন্ডিয়া ৭. জেট এয়ারওয়েজ প্রসাধনী - ১. লেকমে ২. হিমালয়া ৩. বোরোলীন অটোমোবাইল - ১. বাজাজ ২. টাটা ৩. মাহিন্দ্রাRead more
বাংলাদেশের বাজারে শক্তিশালী কিছু ভারতীয় পণ্য ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা –
প্রতিষ্ঠান –
১. কিংফিশার
২. আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক
৩. এয়ারটেল
৪. স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া
৫. এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক
৬. এয়ার ইন্ডিয়া
৭. জেট এয়ারওয়েজ
প্রসাধনী –
১. লেকমে
২. হিমালয়া
৩. বোরোলীন
অটোমোবাইল –
১. বাজাজ
২. টাটা
৩. মাহিন্দ্রা
৪. হিরো
৫. মারুতী
জীবন-যাপন –
১. টাইটান
২. এপোলো গ্রুপ
৩. তাজ গ্রুপ
৪. গোদরেজ সামগ্রী
৫. সিনথল
৬. ভিআইপি
৭. প্যারাসুট (মারিকো গ্রুপ)
খাবার –
১. কিসান
২. বারিস্তা
৩. কোয়ালিটি
৪. মাদার ডেইরি
৪. ব্রিটানিয়া
৫. ডাবর
৬. আমুল
উপরোক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একাধিক পণ্য জীবন-যাপনের নানা ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে থাকে, তাই একাধিক পণ্য উত্পাদনকারী কিছু প্রতিষ্ঠানের নাম সরাসরি দেওয়া হলো, আলাদা আলাদা ভাবে পণ্যগুলোর নাম উল্লেখ না করে|
ভারতীয় বাজারে বাংলাদেশের কিছু শক্তিশালী পণ্য উত্পাদনকারী সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান –
সিটিসেলের অধঃপতনের কারণ প্রযুক্তিগত।এছাড়া থ্রিজি এবং ফোরজি তরঙ্গ না নেয়াতে আরো অধঃপতন হয়। সিটিসেল বাংলাদেশের পুরনো ফোন কোম্পানির একটি ছিল। ৬ টি কোম্পানির মধ্যে ৫ টি কোম্পানি যখন GSM প্রযুক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল, সিটিসেল তখনো CDMA নেটওয়ার্কে সেবা দিচ্ছিল। সব কোম্পানি SIM সংযোগ দিলেও সিটিসিলের ছিল R-URead more
সিটিসেলের অধঃপতনের কারণ প্রযুক্তিগত।এছাড়া থ্রিজি এবং ফোরজি তরঙ্গ না নেয়াতে আরো অধঃপতন হয়। সিটিসেল বাংলাদেশের পুরনো ফোন কোম্পানির একটি ছিল। ৬ টি কোম্পানির মধ্যে ৫ টি কোম্পানি যখন GSM প্রযুক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল, সিটিসেল তখনো CDMA নেটওয়ার্কে সেবা দিচ্ছিল।
সব কোম্পানি SIM সংযোগ দিলেও সিটিসিলের ছিল R-UIM সংযোগ যাকে আমরা বলি RIM সংযোগ।
GSM সংযোগের সুবিধা হলো যে কোন সেটে যে কোন কোম্পানির SIM ইউজ করা যেত। যারফলে GSM প্রযুক্তির মোবাইল ফোন জনপ্রিয়তা পায়।
সিটিসেল যেহেতু CDMA প্রযুক্তির ছিল তাই CDMA প্রযুক্তির মোবাইল ব্যাতিত R-UIM বা RIM কানেক্টেড হতো না। সিটিসেলের নির্দষ্ট কিছু মোবাইল ব্যাতিত বাংলাদেশে CDMA মোবাইল ইউজ করা যেত না।
এসকল সমস্যার কারণে সিটিসেল ধীরে ধীরে লোকশান দিয়ে মার্কেটে টিকেছিল। সরকারের কাছে তাদের বকেয়ে হয়ে পড়ে ৪৭৭ কোটি টাকা। হাইকোর্টের আদেশের ১৪৪ কোটি টাকা পরিশোধ করতে পারলেও বাকী ১০০ কোটি টাকা দিতে না পারায় তরঙ্গ বাতিল করা হয়।
SIM – Subscriber Identity Module
R-UIM – Removable User Identity Module
RIM – Removable User Identity Module (according to Citycell)
GSM – Global System for Mobile Communications, (originally Groupe Spécial Mobile)
CDMA – code division multiple access
বর্তমান এ বাংলাদেশের শীর্ষ দশটি সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হলঃ ১. ক্যাফে/কফিশপ (Cafe or Coffee Shop) ক্যাফে বা কফিশপের চাহিদা ক্রমশই বাড়ছে কলকাতা, শহততলি আর মফস্বলে। সঠিক কৌশল আর পরিকল্পনা নিয়ে চলতে পারলে এটি বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার একটি। অল্প টাকায় ব্যবসা শুরু সম্ভব ২. ক্যাটারিং (Catering) আরেকটিRead more
বর্তমান এ বাংলাদেশের শীর্ষ দশটি সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হলঃ
১. ক্যাফে/কফিশপ (Cafe or Coffee Shop)
ক্যাফে বা কফিশপের চাহিদা ক্রমশই বাড়ছে কলকাতা, শহততলি আর মফস্বলে। সঠিক কৌশল আর পরিকল্পনা নিয়ে চলতে পারলে এটি বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার একটি। অল্প টাকায় ব্যবসা শুরু সম্ভব
২. ক্যাটারিং (Catering)
আরেকটি অন্যতম বেশি লাভের ব্যবসা হল ক্যাটারিংয়ের ব্যবসা। বিয়েবাড়ি থেকে অফিসের বার্ষিক সম্মেলন ক্যাটারিয়ের চাহিদা সর্বত্র। বড় শহর হোক বা মফস্বল, উত্সবে অনুষ্ঠানে যেকোনও জায়গাতেই ডাক পড়ে ক্যাটারারদের।
৩. ট্রাভেল আর ট্যুরিজম (Travel & Tourism)
ভোজনরসিক হওয়ার পাশাপাশি বাঙালি ভ্রমণপিপাসুও বটে, ফলে মানুষকে বেড়াতে নিয়ে যাওয়া কম খরচে লাভের ব্যবসা।
৪. ট্রেকিং এজেন্সি ও ট্রেকিং গিয়ার ভাড়া (Trekking Agency and Trekking Gear on Rent)
মূলতঃ ট্রাভেল এজেন্সি হলেও এই ব্যবসার ধরণ, গ্রাহক, প্রয়োজনীয় দক্ষতা ইত্যাদি অনেকটাই আলাদা। আপনার যদি নিজের পর্যাপ্ত ট্রেকিংয়ের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা থাকে তবেই ভাবুন এই ব্যবসা শুরুর কথা। পাশাপাশি দরকার পাহাড়ের প্রতি ভালবাসা ও প্যাশন।
৫. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট (Event Management)
ছোট বড় বিভিন্ন সংস্থা তাদের নানা অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্ব দেয় ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিগুলিকে। অত্যন্ত অল্প টাকায় ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।
৬. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট (Social Media Management)
সামাজিক মাধ্যমের জনপ্রিয়তা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বিভিন্ন কোম্পানি গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন ও বিজ্ঞাপনের জন্য বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নির্ভর করছে। আর এই কাজের জন্য তাদের প্রয়োজন হয় সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের কাজ জানা দক্ষ কর্মী।
৭. হস্তশিল্পের ব্যবসা (Handicraft)
বাংলায় রয়েছে হস্তশিল্পের বিপুল সম্ভার। বিকনা আর দরিয়াপুরের ডোকরা, পিঙ্গলার পটচিত্র, নতুনগ্রামের পেঁচা, ঘুর্ণির মাটির পুতুল, মেদিনীপুরের মাদুর, কুচবিহারের শীতলপাটি. চড়িদার ছৌ মুখোশ রয়েছে হাজারো রকমের হস্তশিল্প। দেশ বিদেশের বাজারে চাহিদাও রয়েছে যথেষ্ট। নিজেদের দক্ষতা আর সৃজনীকে কাজে লাগিয়ে নানা নতুন ধরণের পণ্যও তৈরি করছেন এই সব গ্রামীণ শিল্পীরা। এই সমস্ত হস্তশিল্প নিয়ে অনলাইন বিজনেস করে নিয়মিত লাভ করা সম্ভব।
৮. গয়না বানানোর ব্যবসা (Jewellery Handicraft)
হাতের কাজ ও শিল্পে দক্ষতা থাকলে অল্প পুঁজিতে অন্যতম লাভজনক ব্যবসা গয়না বিক্রি। নানা উপাদান জোগাড় করে আপনি নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন আধুনিক ও আকর্ষণীয় গয়না। প্রয়োজন সৃজনী ও উদ্ভাবনী। খুব কম খরচে লাভজনক ব্যবসা করা সম্ভব এই উপায়ে।
৯. পোশাক তৈরি ও দর্জির কাজ (Tailoring)
পাড়ায় পাড়ায় দর্জির দোকান এক পুরনো ব্যবসা। অভিনব কাট ও ডিজাইনের পোশাক তৈরি করতে পারলে চাহিদা আছে যথেষ্ট। প্রচলিত ডিজাইনের পাশাপাশি তৈরি করুন অভিনব নক্সার ডিজাইন। অতিরিক্ত মূল্যের বিনিময় দ্রুত বানিয়ে দেওয়ার পরিষেবা দিলে চাহিদা বাড়বে। পুরুষ ও মহিলা চাহিদা রয়েছে উভয়ে ক্ষেত্রেই।
১০. ফটোগ্রাফি (Photography)
ডিজিটাল প্রযুক্তি আসার সঙ্গে সঙ্গে ফটোগ্রাফির ব্যবসা হয়ে গেছে অনেক সহজ আর ঝক্কিহীন। স্টুডিও বা ডার্করুমের আর প্রয়োজন নেই। ভাল ডিএসএলআর ক্যামেরা আর একটা কম্প্যুটার থাকলেই শুরু করা যায় এই ব্যবসা। বিয়ে থেকে কর্পোরেট ইভেন্ট যেকোনও অনুষ্ঠানে ছবি তুলে হতে পারে ভাল আয়।
অসাবধানতাবশত অনেক সময় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে আর্থিক লেনদেনের টাকা ভুল নাম্বারে চলে যায়। বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরা ফেরত পান না সে টাকা। এ সমস্যায় কী কী করণীয় তার একটি নির্দেশনা দিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের বিকাশ, রকেট ও নগদ। তিন কর্তৃপক্ষ প্রথমেই যে পরামর্শ দিচ্ছে তা হলো, টাকা ভুল নম্বরে গেলে সঙ্গে সঙ্গেRead more
অসাবধানতাবশত অনেক সময় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে আর্থিক লেনদেনের টাকা ভুল নাম্বারে চলে যায়। বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরা ফেরত পান না সে টাকা। এ সমস্যায় কী কী করণীয় তার একটি নির্দেশনা দিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের বিকাশ, রকেট ও নগদ।
তিন কর্তৃপক্ষ প্রথমেই যে পরামর্শ দিচ্ছে তা হলো, টাকা ভুল নম্বরে গেলে সঙ্গে সঙ্গে প্রাপককে ফোন দেবেন না। কারণ ভুলবশত অন্য নম্বরে টাকা চলে গেলে, তা ফেরত দেয়ার মানসিকতা খুব কম লোকই রাখে। তাই তিনি টাকা উঠিয়ে ফেললে ভুক্তভোগীর করার কিছুই থাকবে না।
ভুলবশত কোনো নম্বরে টাকা গেলে প্রথমে কাছের থানায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। সেখানে ট্রানজেকশন নম্বর নিয়ে জিডি করে যত দ্রুত সম্ভব সেই জিডি কপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
যোগাযোগের পর কর্মকর্তারা জিডি কপি ও মেসেজ খতিয়ে দেখেন। এরপর ভুলে টাকা চলে গেলে ওই ব্যক্তির বিকাশ রকেট বা নগদ অ্যাকাউন্ট টেম্পোরারি লক করে দেয়া হয়। যাতে তিনি কোনো টাকা তুলতে না পারেন।
পরে ওই ব্যক্তির সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেন বিকাশ কর্মকর্তারা। প্রাপক ফোন ধরে যদি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ওই টাকা নিজের নয় বলে জানান, তখন অফিস থেকেই ওই টাকা নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে স্থানান্তর করে কোম্পানিগুলো।
আর যদি ওই ব্যক্তি নিজের টাকা বলে দাবি করেন, তবে সাত কর্ম দিবসের মধ্যে তাকে প্রমাণসহ অফিসে এসে অ্যাকাউন্ট ঠিক করে নিতে নির্দেশ দেয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সেই নির্দেশনা না মেনে পরবর্তী ৬ মাসে ব্যক্তি না এলে ভুক্তভোগীর অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে। এর পরবর্তী ৬ মাসেও না এলে অ্যাকাউন্টটি স্থায়ীভাবে অটো ডিজেবল হয়ে যাবে।
কৃষিখাতেও একজন তড়িৎ প্রকৌশলীর বেশ অবদান থাকে। কিন্তু অনেকেরই সেটা অজানা। আমাদের দেশে কৃষি মন্ত্রানালয়ের অধীনস্থ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশান, রাইস রিসার্চ ইন্সটিউট, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর তড়িৎ প্রকৌশলী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এবার জানবো তড়িৎ প্রকৌশলীর সেখানে কি কাজ করে? ১) ইরিগ্রেশান সিস্টেমের জন্য সোলার প্যানRead more
কৃষিখাতেও একজন তড়িৎ প্রকৌশলীর বেশ অবদান থাকে। কিন্তু অনেকেরই সেটা অজানা। আমাদের দেশে কৃষি মন্ত্রানালয়ের অধীনস্থ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশান, রাইস রিসার্চ ইন্সটিউট, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর তড়িৎ প্রকৌশলী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এবার জানবো তড়িৎ প্রকৌশলীর সেখানে কি কাজ করে? ১) ইরিগ্রেশান সিস্টেমের জন্য সোলার প্যানেল ডিজাইন অথবা এতে ব্যবহৃত মোটরের বিভিন্ন প্রকার ট্রাবলশুটিং ২) বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ এর জন্য হিমাগারের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ও রক্ষণাবেক্ষণ ৩) কৃষিতে অটোমেশান টেকনোলজির ব্যবহার যেমন অটো ইরিগ্রেশান, অটো সীড বেড প্রিপারেশান ৪) কৃষি অফিসের বিভিন্ন ভবনের বিদ্যুতায়ন ব্যবস্থার নকশাচিত্র তৈরি করা।
বাংলাদেশের সাথে ভারতের কী কী ব্যবসা আছে?
Allauddin Ali
বাংলাদেশের বাজারে শক্তিশালী কিছু ভারতীয় পণ্য ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা - প্রতিষ্ঠান - ১. কিংফিশার ২. আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক ৩. এয়ারটেল ৪. স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ৫. এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক ৬. এয়ার ইন্ডিয়া ৭. জেট এয়ারওয়েজ প্রসাধনী - ১. লেকমে ২. হিমালয়া ৩. বোরোলীন অটোমোবাইল - ১. বাজাজ ২. টাটা ৩. মাহিন্দ্রাRead more
বাংলাদেশের বাজারে শক্তিশালী কিছু ভারতীয় পণ্য ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা –
প্রতিষ্ঠান –
১. কিংফিশার
২. আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক
৩. এয়ারটেল
৪. স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া
৫. এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক
৬. এয়ার ইন্ডিয়া
৭. জেট এয়ারওয়েজ
প্রসাধনী –
১. লেকমে
২. হিমালয়া
৩. বোরোলীন
অটোমোবাইল –
১. বাজাজ
২. টাটা
৩. মাহিন্দ্রা
৪. হিরো
৫. মারুতী
জীবন-যাপন –
১. টাইটান
২. এপোলো গ্রুপ
৩. তাজ গ্রুপ
৪. গোদরেজ সামগ্রী
৫. সিনথল
৬. ভিআইপি
৭. প্যারাসুট (মারিকো গ্রুপ)
খাবার –
১. কিসান
২. বারিস্তা
৩. কোয়ালিটি
৪. মাদার ডেইরি
৪. ব্রিটানিয়া
৫. ডাবর
৬. আমুল
উপরোক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একাধিক পণ্য জীবন-যাপনের নানা ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে থাকে, তাই একাধিক পণ্য উত্পাদনকারী কিছু প্রতিষ্ঠানের নাম সরাসরি দেওয়া হলো, আলাদা আলাদা ভাবে পণ্যগুলোর নাম উল্লেখ না করে|
ভারতীয় বাজারে বাংলাদেশের কিছু শক্তিশালী পণ্য উত্পাদনকারী সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান –
১. প্রাণ
২. কেয়া
৩. জিএমজি এয়ারলাইনস
৪. ইউনাইটেড এয়ারলাইনস
৫. রিজেন্ট এয়ারলাইনস
৬. বেক্সিমকো
৭. নাভানা
৮. স্কয়ার
৯. গ্রামীন
১০. রহিম-আফরোজ
১১. আড়ং
১২. একমে
১৩. ইনসেপটা
১৪. প্রাইড
১৫. ওয়ালটন
প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
See lessবাংলাদেশে একসময়কার বেশ জনপ্রিয় সেলুলার অপারেটর সিটিসেল মার খেয়ে যাওয়া বা ব্যর্থ হওয়ার কারণ কী ছিল?
Allauddin Ali
সিটিসেলের অধঃপতনের কারণ প্রযুক্তিগত।এছাড়া থ্রিজি এবং ফোরজি তরঙ্গ না নেয়াতে আরো অধঃপতন হয়। সিটিসেল বাংলাদেশের পুরনো ফোন কোম্পানির একটি ছিল। ৬ টি কোম্পানির মধ্যে ৫ টি কোম্পানি যখন GSM প্রযুক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল, সিটিসেল তখনো CDMA নেটওয়ার্কে সেবা দিচ্ছিল। সব কোম্পানি SIM সংযোগ দিলেও সিটিসিলের ছিল R-URead more
সিটিসেলের অধঃপতনের কারণ প্রযুক্তিগত।এছাড়া থ্রিজি এবং ফোরজি তরঙ্গ না নেয়াতে আরো অধঃপতন হয়। সিটিসেল বাংলাদেশের পুরনো ফোন কোম্পানির একটি ছিল। ৬ টি কোম্পানির মধ্যে ৫ টি কোম্পানি যখন GSM প্রযুক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল, সিটিসেল তখনো CDMA নেটওয়ার্কে সেবা দিচ্ছিল।
সব কোম্পানি SIM সংযোগ দিলেও সিটিসিলের ছিল R-UIM সংযোগ যাকে আমরা বলি RIM সংযোগ।
GSM সংযোগের সুবিধা হলো যে কোন সেটে যে কোন কোম্পানির SIM ইউজ করা যেত। যারফলে GSM প্রযুক্তির মোবাইল ফোন জনপ্রিয়তা পায়।
সিটিসেল যেহেতু CDMA প্রযুক্তির ছিল তাই CDMA প্রযুক্তির মোবাইল ব্যাতিত R-UIM বা RIM কানেক্টেড হতো না। সিটিসেলের নির্দষ্ট কিছু মোবাইল ব্যাতিত বাংলাদেশে CDMA মোবাইল ইউজ করা যেত না।
এসকল সমস্যার কারণে সিটিসেল ধীরে ধীরে লোকশান দিয়ে মার্কেটে টিকেছিল। সরকারের কাছে তাদের বকেয়ে হয়ে পড়ে ৪৭৭ কোটি টাকা। হাইকোর্টের আদেশের ১৪৪ কোটি টাকা পরিশোধ করতে পারলেও বাকী ১০০ কোটি টাকা দিতে না পারায় তরঙ্গ বাতিল করা হয়।
SIM – Subscriber Identity Module
See lessR-UIM – Removable User Identity Module
RIM – Removable User Identity Module (according to Citycell)
GSM – Global System for Mobile Communications, (originally Groupe Spécial Mobile)
CDMA – code division multiple access
বর্তমানে বাংলাদেশের শীর্ষ দশটি সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনগুলো?
Allauddin Ali
বর্তমান এ বাংলাদেশের শীর্ষ দশটি সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হলঃ ১. ক্যাফে/কফিশপ (Cafe or Coffee Shop) ক্যাফে বা কফিশপের চাহিদা ক্রমশই বাড়ছে কলকাতা, শহততলি আর মফস্বলে। সঠিক কৌশল আর পরিকল্পনা নিয়ে চলতে পারলে এটি বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার একটি। অল্প টাকায় ব্যবসা শুরু সম্ভব ২. ক্যাটারিং (Catering) আরেকটিRead more
বর্তমান এ বাংলাদেশের শীর্ষ দশটি সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হলঃ
১. ক্যাফে/কফিশপ (Cafe or Coffee Shop)
ক্যাফে বা কফিশপের চাহিদা ক্রমশই বাড়ছে কলকাতা, শহততলি আর মফস্বলে। সঠিক কৌশল আর পরিকল্পনা নিয়ে চলতে পারলে এটি বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার একটি। অল্প টাকায় ব্যবসা শুরু সম্ভব
২. ক্যাটারিং (Catering)
আরেকটি অন্যতম বেশি লাভের ব্যবসা হল ক্যাটারিংয়ের ব্যবসা। বিয়েবাড়ি থেকে অফিসের বার্ষিক সম্মেলন ক্যাটারিয়ের চাহিদা সর্বত্র। বড় শহর হোক বা মফস্বল, উত্সবে অনুষ্ঠানে যেকোনও জায়গাতেই ডাক পড়ে ক্যাটারারদের।
৩. ট্রাভেল আর ট্যুরিজম (Travel & Tourism)
ভোজনরসিক হওয়ার পাশাপাশি বাঙালি ভ্রমণপিপাসুও বটে, ফলে মানুষকে বেড়াতে নিয়ে যাওয়া কম খরচে লাভের ব্যবসা।
৪. ট্রেকিং এজেন্সি ও ট্রেকিং গিয়ার ভাড়া (Trekking Agency and Trekking Gear on Rent)
মূলতঃ ট্রাভেল এজেন্সি হলেও এই ব্যবসার ধরণ, গ্রাহক, প্রয়োজনীয় দক্ষতা ইত্যাদি অনেকটাই আলাদা। আপনার যদি নিজের পর্যাপ্ত ট্রেকিংয়ের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা থাকে তবেই ভাবুন এই ব্যবসা শুরুর কথা। পাশাপাশি দরকার পাহাড়ের প্রতি ভালবাসা ও প্যাশন।
৫. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট (Event Management)
ছোট বড় বিভিন্ন সংস্থা তাদের নানা অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্ব দেয় ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিগুলিকে। অত্যন্ত অল্প টাকায় ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।
৬. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট (Social Media Management)
সামাজিক মাধ্যমের জনপ্রিয়তা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বিভিন্ন কোম্পানি গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন ও বিজ্ঞাপনের জন্য বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নির্ভর করছে। আর এই কাজের জন্য তাদের প্রয়োজন হয় সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের কাজ জানা দক্ষ কর্মী।
৭. হস্তশিল্পের ব্যবসা (Handicraft)
বাংলায় রয়েছে হস্তশিল্পের বিপুল সম্ভার। বিকনা আর দরিয়াপুরের ডোকরা, পিঙ্গলার পটচিত্র, নতুনগ্রামের পেঁচা, ঘুর্ণির মাটির পুতুল, মেদিনীপুরের মাদুর, কুচবিহারের শীতলপাটি. চড়িদার ছৌ মুখোশ রয়েছে হাজারো রকমের হস্তশিল্প। দেশ বিদেশের বাজারে চাহিদাও রয়েছে যথেষ্ট। নিজেদের দক্ষতা আর সৃজনীকে কাজে লাগিয়ে নানা নতুন ধরণের পণ্যও তৈরি করছেন এই সব গ্রামীণ শিল্পীরা। এই সমস্ত হস্তশিল্প নিয়ে অনলাইন বিজনেস করে নিয়মিত লাভ করা সম্ভব।
৮. গয়না বানানোর ব্যবসা (Jewellery Handicraft)
হাতের কাজ ও শিল্পে দক্ষতা থাকলে অল্প পুঁজিতে অন্যতম লাভজনক ব্যবসা গয়না বিক্রি। নানা উপাদান জোগাড় করে আপনি নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন আধুনিক ও আকর্ষণীয় গয়না। প্রয়োজন সৃজনী ও উদ্ভাবনী। খুব কম খরচে লাভজনক ব্যবসা করা সম্ভব এই উপায়ে।
৯. পোশাক তৈরি ও দর্জির কাজ (Tailoring)
পাড়ায় পাড়ায় দর্জির দোকান এক পুরনো ব্যবসা। অভিনব কাট ও ডিজাইনের পোশাক তৈরি করতে পারলে চাহিদা আছে যথেষ্ট। প্রচলিত ডিজাইনের পাশাপাশি তৈরি করুন অভিনব নক্সার ডিজাইন। অতিরিক্ত মূল্যের বিনিময় দ্রুত বানিয়ে দেওয়ার পরিষেবা দিলে চাহিদা বাড়বে। পুরুষ ও মহিলা চাহিদা রয়েছে উভয়ে ক্ষেত্রেই।
১০. ফটোগ্রাফি (Photography)
ডিজিটাল প্রযুক্তি আসার সঙ্গে সঙ্গে ফটোগ্রাফির ব্যবসা হয়ে গেছে অনেক সহজ আর ঝক্কিহীন। স্টুডিও বা ডার্করুমের আর প্রয়োজন নেই। ভাল ডিএসএলআর ক্যামেরা আর একটা কম্প্যুটার থাকলেই শুরু করা যায় এই ব্যবসা। বিয়ে থেকে কর্পোরেট ইভেন্ট যেকোনও অনুষ্ঠানে ছবি তুলে হতে পারে ভাল আয়।
See lessভুল নম্বরে টাকা চলে গেলে ফেরত পাবো কিভাবে ?
Allauddin Ali
অসাবধানতাবশত অনেক সময় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে আর্থিক লেনদেনের টাকা ভুল নাম্বারে চলে যায়। বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরা ফেরত পান না সে টাকা। এ সমস্যায় কী কী করণীয় তার একটি নির্দেশনা দিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের বিকাশ, রকেট ও নগদ। তিন কর্তৃপক্ষ প্রথমেই যে পরামর্শ দিচ্ছে তা হলো, টাকা ভুল নম্বরে গেলে সঙ্গে সঙ্গেRead more
অসাবধানতাবশত অনেক সময় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে আর্থিক লেনদেনের টাকা ভুল নাম্বারে চলে যায়। বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরা ফেরত পান না সে টাকা। এ সমস্যায় কী কী করণীয় তার একটি নির্দেশনা দিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের বিকাশ, রকেট ও নগদ।
See lessতিন কর্তৃপক্ষ প্রথমেই যে পরামর্শ দিচ্ছে তা হলো, টাকা ভুল নম্বরে গেলে সঙ্গে সঙ্গে প্রাপককে ফোন দেবেন না। কারণ ভুলবশত অন্য নম্বরে টাকা চলে গেলে, তা ফেরত দেয়ার মানসিকতা খুব কম লোকই রাখে। তাই তিনি টাকা উঠিয়ে ফেললে ভুক্তভোগীর করার কিছুই থাকবে না।
ভুলবশত কোনো নম্বরে টাকা গেলে প্রথমে কাছের থানায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। সেখানে ট্রানজেকশন নম্বর নিয়ে জিডি করে যত দ্রুত সম্ভব সেই জিডি কপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
যোগাযোগের পর কর্মকর্তারা জিডি কপি ও মেসেজ খতিয়ে দেখেন। এরপর ভুলে টাকা চলে গেলে ওই ব্যক্তির বিকাশ রকেট বা নগদ অ্যাকাউন্ট টেম্পোরারি লক করে দেয়া হয়। যাতে তিনি কোনো টাকা তুলতে না পারেন।
পরে ওই ব্যক্তির সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেন বিকাশ কর্মকর্তারা। প্রাপক ফোন ধরে যদি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ওই টাকা নিজের নয় বলে জানান, তখন অফিস থেকেই ওই টাকা নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে স্থানান্তর করে কোম্পানিগুলো।
আর যদি ওই ব্যক্তি নিজের টাকা বলে দাবি করেন, তবে সাত কর্ম দিবসের মধ্যে তাকে প্রমাণসহ অফিসে এসে অ্যাকাউন্ট ঠিক করে নিতে নির্দেশ দেয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সেই নির্দেশনা না মেনে পরবর্তী ৬ মাসে ব্যক্তি না এলে ভুক্তভোগীর অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে। এর পরবর্তী ৬ মাসেও না এলে অ্যাকাউন্টটি স্থায়ীভাবে অটো ডিজেবল হয়ে যাবে।
কৃষিখাতে একজন তড়িৎ প্রকৌশলীর ভূমিকা কি?
Allauddin Ali
কৃষিখাতেও একজন তড়িৎ প্রকৌশলীর বেশ অবদান থাকে। কিন্তু অনেকেরই সেটা অজানা। আমাদের দেশে কৃষি মন্ত্রানালয়ের অধীনস্থ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশান, রাইস রিসার্চ ইন্সটিউট, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর তড়িৎ প্রকৌশলী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এবার জানবো তড়িৎ প্রকৌশলীর সেখানে কি কাজ করে? ১) ইরিগ্রেশান সিস্টেমের জন্য সোলার প্যানRead more
কৃষিখাতেও একজন তড়িৎ প্রকৌশলীর বেশ অবদান থাকে। কিন্তু অনেকেরই সেটা অজানা। আমাদের দেশে কৃষি মন্ত্রানালয়ের অধীনস্থ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশান, রাইস রিসার্চ ইন্সটিউট, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর তড়িৎ প্রকৌশলী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এবার জানবো তড়িৎ প্রকৌশলীর সেখানে কি কাজ করে? ১) ইরিগ্রেশান সিস্টেমের জন্য সোলার প্যানেল ডিজাইন অথবা এতে ব্যবহৃত মোটরের বিভিন্ন প্রকার ট্রাবলশুটিং ২) বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ এর জন্য হিমাগারের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ও রক্ষণাবেক্ষণ ৩) কৃষিতে অটোমেশান টেকনোলজির ব্যবহার যেমন অটো ইরিগ্রেশান, অটো সীড বেড প্রিপারেশান ৪) কৃষি অফিসের বিভিন্ন ভবনের বিদ্যুতায়ন ব্যবস্থার নকশাচিত্র তৈরি করা।
See less